তুমি আর আমি

Story Info
ইদানিং প্রায় ত্রিশ বছরের ছেলে সাতান্ন বছরের সুধা দেবি কে
21.6k words
4.3
603
3
0
Story does not have any tags

Part 1 of the 2 part series

Updated 06/15/2023
Created 12/21/2022
Share this Story

Font Size

Default Font Size

Font Spacing

Default Font Spacing

Font Face

Default Font Face

Reading Theme

Default Theme (White)
You need to Log In or Sign Up to have your customization saved in your Literotica profile.
PUBLIC BETA

Note: You can change font size, font face, and turn on dark mode by clicking the "A" icon tab in the Story Info Box.

You can temporarily switch back to a Classic Literotica® experience during our ongoing public Beta testing. Please consider leaving feedback on issues you experience or suggest improvements.

Click here
sabuban
sabuban
51 Followers

কোন কারনে কারেন্ট অফ হয়ে গেছে, দরজার বেল টা বেজে ওঠে সুধা দরজা খুলে দেন রতন দরজা বন্ধ্য করে অন্ধ্যকারে বয়স্কা মাকে সামনা সামনি দু হাতে জড়িয়ে ধরে মায়ের নরম গালে চুমু খায়, ছেলে রোজের মত ড্রিংক করে এসেছে বুঝতে পারেন সুধা, ইদানিং প্রায় ত্রিশ বছরের ছেলে সাতান্ন বছরের সুধা দেবি কে জরিয়ে ধরে যে ভাবে আদর করা শুরু করছে বাইরের কাউকে বলার নয়। ঘরের ভেতর যখন তখন মায়ের নধর শরীরটাকে জরিয়ে ধরে ব্যাটাছেলের মত চুমু খায় সুধা দেবির ব্লাউজ সাড়ীতে ঢাকা বিপুল স্তন দুটো নিজের বুকের নিচে চেপে ধরে মেয়েমানুসের শরীরের স্বাদ নেয়, সুধাদেবি বুঝেও না বুঝার ভান করেন অনেক দিন পর এই নিসিধ্য আদরের ছোঁয়া ভালই লাগে।

"কারেন্ট কখন গেছে? "

"এই ত কিছুখন, এই ছাড় আমায় অসভ্য! কথায় কথায় নিজের মাকে বউয়ের মত জরিয়ে ধরে আদর করা শুরু ,করেছিস "

"আমার সুন্দরি সেক্সি মাকে আমার যখন ইচ্ছে হবে জরিয়ে ধরে আদর করব কে কি বলবে?"

রতন মায়ের ভারি শরীরটা আরও জাপটে ধরে সুধা নিজের তলেপেট আর থাইয়ের উপর নিজের ছেলের ফুলে ওঠা পুরুসাঙ্গের ঘর্ষণ অনুভব করেন রতন সরাসরি মায়ের রসালো ঠোঁটে চুমু খায় "এই নাহ তুই টিপ্সি হয়ে গেছিস, বয়স্কা মাকে জড়িয়ে ধরে প্রেমিকার মত ঠোঁটে ঠোঁট বসিয়ে চমু খাচ্ছিস, তোর ওটা অসভ্যের মত ফুলে উঠেছে"

"মামনি আজ তোমার সাথে প্রেম করতে ইচ্ছে করছে এই বয়সেও তোমার শরীরটা যেমন ডাশাল যে কেউ তোমাকে বিছানায় পেলে ছাড়তে চাইবে না"

"উম্ম দুস্তু ছেলে তুই আমার আদর পাবার জন্য এসব বলছিস ছাড় আমায়" মুখে বল্লেও নিজেকে ছেলের থেকে আলাদা করেন না । "তোমায় কাছে পেতে খুব ইচ্ছে করে," রতন দু হাতে মায়ের পিঠে হাত দিয়ে জরিয়ে ধরে মায়ের ফরসা কাঁধে ঠোঁট ঘসে

"ইসস এরকম করে না লক্ষ্মীটি"

সুধার গলা জরিয়ে আসে ছেলের বুকের নিচে উনার বৃহৎ পাহাড়ের মত স্তনাভার দুটোর চাপ রতনের শরীরে নিশিধ্য সুখে ভরিয়ে তলে "উফফ মায়ের ব্লাউজটা খুলে মায়ের ভীষণ বড় দুধ দুটো যদি খেতে পারতো" রতনের হাত মায়ের পিঠের দিকে পাতলা ব্লাউজের ভিতর ঢুকিয়ে দিয়ে মায়ের পিঠের মাংসে হাত বুলায় মায়ের ব্লাউজের নিচে ব্রা নেই।

"মামনি নিচে ব্রা পরনি? "

"ব্লাউজের ভেতর হাত ঢুকিয়ে নিজের মায়ের নিচে ব্রা পরা আছে কিনা সেটা চেক করছিলি? এমনি আমার বুক দুটো ভীষণ বড় সাইজের, ঘরে ব্রা পরা অনেকদিন আগেই ছেড়েছি "

"সেইজন্যই ঘরের ভেতর যখন চলাফেরা কর তোমার এত্ত বড় দুধ দুটো সেক্সি ভাবে দুলে দুলে ওঠে চোখ সরান যায় না"

"ইসস অসভ্য ছেলে এবার একটা বান্ধবি জোগার কর, ঘরে থাকলেই আমাকে জরিয়ে ধরে দুষ্টুমি করা বন্ধ্য হবে" রতন মায়ের কানের লতিতে চুমু খায় "তুমি এভাবে আদর করতে দিলে আমার কাউকে লাগবে না তোমাকে পেলে আমার আর কাউকে চাই না," "তার মানে?"

রতন মায়ের গলায় ঠোঁট ঘসে "ব্লাউজ খুলে তোমার এত্ত বড় দুধের স্বাদ নিতে ভীষণ ইচ্ছে করছে ছোট বেলার মত তোমার দুধের মধ্যে চেপে ধরে আমাকে আদর করবে?" "ইসস এই সব নিজের মায়ের সঙ্গে করছিস মায়ের শরীরটাকে জড়িয়ে ধরে আদর করছে জানলে, লোকে কি বলবে?

"কেউ জানতে পারবে না ঘরের ভিতর ব্লাউজ ছাড়া শুধু সারি পড়া অবস্থায় থাকলেও আমি তোমাকে জড়িয়ে ধরে তোমার এত্ত বড় দুদু দুটো চুসলেও কেউ জানবে না"

রতন মায়ের মেয়েলি ঠোঁটে ঠোঁট বসিয়ে সুন্দর করে কামার্ত চুমু খায় "উম্ম লক্ষ্মীটি এরকম করে না,"

সুধা ককিয়ে ওঠেন ছেলে যদি মায়ের ব্লাউজ খুলে বয়স্কা মার ভীষণ বড় দুধ দুটর ওপর পুরুষ মানুষের তেষ্টা মেটাতে চায় বাধা দেবার উপায় নেই সুধা ছেলের ঠোঁটে ঠোঁট বসিয়ে চুষতে থাকা চুমুর স্বাদ নিতে নিতে গুঙ্গিয়ে ওঠেন "উম্ম দস্যি ছেলে একলা ঘরের মধ্যে মাকে কাছে পেলে ছাড়তেই ইচ্ছে করে না, এই নাহ আমার দুদু থেকে হাত সরা উম্ম অসভ্য ছেলে ইসস মায়ের দুধ টিপছে উহ মাগো হ "

রতন এর হাতের থাবা মায়ের ব্লাউজ সমেত বৃহৎ স্তনাভার মোচড় দেয় আরামে সুধা ছেলের শরীরটা প্রেমিকার মত জড়িয়ে ধরেন।

"এই লক্ষ্মীটি মাকে জরিয়ে ধরে এইভাবে মায়ের দুদু টিপতে নেই আমার ভীষণ লজ্জা করছে"

"তোমার ভাল লাগছে না সত্যি করে বল? কতদিন তোমার এই ব্লাউজ ফাটানো দুধ দুটো কোন ব্যাটাছেলের আদর খায়নি "

"তাই বলে নিজের ছেলে মাকে জরিয়ে ধরে মায়ের দুধ টিপবে? আমার ছেলে নিজের মায়ের ব্লাউজ খুলে এত্ত বড় সাইজের দুদু চুষবার জন্য পাগল হয়ে উঠেছে ভাবতেই আমার শরির কাঁপছে "

"ছেলে যে ঘরে তোমাকে যখন তখন জরিয়ে ধরে আদর করছে কেন বুঝতে পারছ না? নিজের বয়স্কা সেক্সি মাকে নিজের করে পেতে চাইছে পাগলের মত মায়ের ডাবের মত বড় সাইজের নরম গরম দুদুর স্বাদ পেতে চাইছে "

রতন মায়ের সারিই ব্লাউজের উপর থেকেই ভীষণ বড় দুধে মুখ ঘসতে থাকে "উম্ম লক্ষ্মী সোনা শান্ত হ, মনে মনে বলেন মাকে ব্লাউজ খোলা অবস্থায় কাছে পেলে তুই পাগল হয়ে উঠবি শুধু আমার দুদু চুসে আমায় ছাড়তে পারবি না আমাকে, আমার মেয়েলি শরীরটাকে পাবার জন্য ছটফট করবি তখন কি হবে?"

রতন সুধার নরম শরীর টা আর কাছে চেপে ধরে "মাম এভাবে তোমাকে কাছে পেলে কি ভীষণ আরাম লাগে তুমি ভাবতে ও পারবে না"

"বেশ কিছুদিন ধরে তুই যেভাবে আমাকে জড়িয়ে ধরে চুমু খাস সত্যিই করে বললে, আমারও ভীষণ ভাল লাগে কিন্তু তুই যা আমার কাছে চাস সেটা ভাবলে আমার সারা শরীর শিরশির করে "

"হাঁ আমি স্বীকার করছি তোমায় কাছে পেতে ইচ্ছে করে, তোমায়ে জরিয়ে ধরলেই তোমার দুধে মুখ দিতে ইচ্ছে করে ঘরের মধ্যে আমার নিজের মায়ের এত বড় বড় দুদু থাকতে আমায় বাইরের কোন মেয়েছেলের বুকের দিকে তাকাতে হবে কেন? "

ছেলেরর মাথাটা নিজের বুকের মধ্যে চেপে ধরে সস্নেহে বলে ওঠেন "ইসস নিজের মায়ের দুধ দুটোয় কি মধু আছে যেটার স্বাদ পাবার জন্য ছেলে আমার অস্থির হয়ে উঠেছে" রতনের মুখ টা পাতলা ব্লাউজের ভেতর থেকে ফুটে ওঠা মায়ের বড় বোঁটায় চুমু খায়, চোষে, "উম্ম দুষ্টু ছেলে ওভাবে মুখ দিলে আমার কি অবস্থা হয় বুঝিস?"

"আজ ব্লাউজ খুলে আমাকে তোমার দুদু না চুষতে দিলে আমি আমার বড় দুদুওলা সেক্সি মাকে কিছুতেই ছাড়বো না"

"ও মা কি করবি আমায়?"

"আমার মায়ের ব্লাউজ ছিঁড়ে মায়ের বড় ম্যানা দুটো মন ভরে চুসে খাব"

"ইসস এ রকম করে না এখন যে ভাবে মার বুকে মুখ ঘসে আদর করছিস এই ঠিক আছে ব্লাউজ খোলা অবস্থায় আমায় কাছে পেলে তুই ঠিক থাকতে পারবি না"

রতন ব্লাউজ সমেত মায়ের প্রকাণ্ড দুদুতে চুমুতে ভরিয়ে দেয় "উফফ লক্ষ্মী সোনা এরকম করে না" সুধার শরীর অবশ হয়ে আসে ছেলের মাথাটা নিজের ভারি বুকের ওপর থেকে সরাতে ইচ্ছে করে না, পাতলা ব্লাউজ সমেত মাংসল স্তনে আলতো কামড় দেয়।

"উম্ম না মুখ সরা প্লিজ?"

"প্লিজ মামনি ব্লাউজ খুলে একবার তোমার এই বিশাল চুচি দুটোর স্বাদ নিতে দাও" ছেলের শরীরটা নিজের শরীরের আরও কাছে টেনে নেন।

"লক্ষ্মী ছেলে এই তো এতদিন যা চাইতিস সেটাই করছিস মাকে ঘরের মধ্যে জরিয়ে ধরে মায়ের বুকে ইচ্ছে মত মুখ ঘসে ডলাডলি করে আদর করছিস আমি কথা দিচ্ছি যখন ঘরে কেউ থাকবে না আমরা পরস্পরকে এ ভাবে জরিয়ে ধরে আদর করব কেউ জানতে পারবে না"

রতন নির্লজ্জের মত মায়ের হাত টা নিজের প্যান্টের চেন টা নামিয়ে জাঙ্গিয়া সমেত ভীষণ ভাবে ফুলে ওঠা পুরুসাঙ্গ টা ধরিয়ে দিয়ে বলে "আর এটা তোমাকে কবে থেকে পাবার জন্য ছটফট করছে তার কি হবে?"

"ওহ মাগো এটা তো কি ভীষণ মোটা আর লোহার মত শক্ত হয়ে উঠেছে " সুধা ছেলের উদ্যত লিঙ্গটার উপর থেকে হাত সরান না "ইসস মাকে জরিয়ে ধরে মার দুদুতে মুখ দিয়ে তুই খেপে উঠবি আমি ত জানি এটা হবেই যা বাথরুমে গিয়ে খিঁচে ফেলে দিয়ে আয় "

"তোমাকে ভেবে মাঝে মাঝেই খিঁচে ফেলেছি আজকে তুমি নিজের হাতে আদর করে খিঁচে বার করে দাও," রতন প্যান্ট টা খুলে জাঙ্গিয়াটা নামিয়ে দেয় ছেলের কামদণ্ড টা মায়ের চক্ষের সামনে দুলতে থাকে ছেলের লিঙ্গ যে কোন মেয়েছেলের শরীরকে তৃপ্তি দেবে। ওই অবস্থায় ছেলে বয়স্কা মাকে জরিয়ে ধরে "মামনি আমারটা তোমার নরম আঙ্গুল গুল দিয়ে টিপে ধরে আদর করে দাও"

রতন মায়ের ঠোঁটে চুমু খায় "এই নাহ অত্ত মোটা জিনিসটা হাতে নিতে আমার ভীষণ লজ্জা করছে "

"প্লিজ মামনি তুমি ত জান ব্যাটাছেলেদের ধন ধরে কি ভাবে আদর করতে হয়" "উম ম দুষ্টু সোনা " সুধাদেবি চুলে ঘেরা বিচি সমেত রতনের লিঙ্গটার আঙ্গুল বুলিয়ে আদর করে দেন "অসভ্য নিজের মায়ের হাতে মোটা ধনটা ধরিয়ে দিয়ে আদর করিয়ে তবে ছেলের সুখ হবে ওহ মাগো এটা ত ষাঁড়ের মত খাঁড়া হয়ে আছে,"

"অনেক দিন ধরে নিজের বড় দুদু অলা মায়ের সেক্সি শরীরটার ভিতরে ঢুকবার জন্য ছটফট করছে"

"ইসস এত মোটা ধন ভাবলেই গা শিউরে উঠছে," সুধা ছেলের ঠোঁটে মিষ্টি করে চুমু খান। "লক্ষ্মী ছেলে এখন নয় অন্য কোন দিন, এখন বাড়িতে কেউ এসে পড়লে বিশ্রি ব্যাপার হয়ে যাবে "

"আমার ধনটা নিজের মাকে পাবার জন্য খেপে উঠেছে সেটার কি হবে?" "অসভ্য আমাকে দেখলেই আমার ছেলে খেপে ওঠে প্রেম করতে চায় মায়ের বড় বড় দুধে মুখ দিতে চায় যতক্ষণ না মায়ের সাথে শুতে পারবে মাকে বিছানায় ইচ্ছে মত আদর করতে পারবে ততক্ষণ আমার ডাকাত ছেলেটা শান্ত হবে না "

রতনকে নিজের বুকের ভেতর জরিয়ে ধরে নিচু স্বরে বলেন "এই, তোর মা তোকে সব সুখ দেবে, তুই শুধু আমার হবি তবে এখন নয়।"

"আজ রাতে তোমার বিছানায় আমি তুমি এক সাথে " রতন কথাটা শেষ না করে মায়ের ঠোঁটে ঠোঁট ঘসে "এখনি চাই " "ইসস ছেলের আমার তর সইছে না," সুধা মিষ্টি করে ছেলের ঠোঁটে চুমু খান।

"অসভ্য এখন কি হোলে ছেলে মায়ের বুকের উপর থেকে মুখ সরাবে? " কিছুখন তোমার এত্ত বড় সলিড চুচি দুটো টিপে আদর করতে দাও " "ব্লাউজের উপর দিয়ে লক্ষ্মীটি" সুধা রতনের কাছে ঘেঁসে আসেন রতনের হাতের থাবা মায়ের ব্লাউজ সমেত প্রকাণ্ড বড় মাংসল স্তনাভার আরামদায়ক টেপন দেয়।

"ওহ মাগ হ," সুধা আবেশে ছেলের বুকের উপর ঢলে পড়েন হাতের মুঠোর মধ্যে ছেলের শক্ত পুরুষাঙ্গটা টিপে ধরেন।

"উফফ কতদিন আমার দুধ এভাবে টিপে ধরে কেউ আদর করে নি"

"আমি জানতাম অনেকদিন তোমায় কোন ব্যাটাছেলে জরিয়ে ধরে তোমার চুচি টেপাটেপি করেনি, আজ থেকে যখনি ঘরে তুমি আমি ছাড়া কেউ থাকবে না আমার মায়ের এত্ত বড় দুধ টিপে আদর করে দেবো" "উম্ম দুষ্টু ছেলে এই জন্যই ঘরে সবসময় মাকে কোলের মধ্যে চেপে ধরে কিস করতে পারলে আর ছেলের কিচ্ছু চাই না,"

"মামনি তোমার এত্ত বড় দুদু টিপলে তোমার আরাম লাগে না বল? "ইসস আমার লজ্জা লাগে কেউ ভাবতে পারবে? ছেলে একলা ঘরের কোলের উপর ঠেসে ধরে নিজের মার বড় সাইজের দুধ দস্যুর মত টিপছে,"

"ঘরের মধ্যে তুমি আমার বউ," রতন মায়ের সাড়ি জড়ানো নরম মেয়েলি পাছায় নিজেরটা ঠেসে ধরে সুখ নিতে নিতে মাকে চুমু খায় "ও মাহ তার মানে বিছানায় মাকে কাছে পেলে আমার সঙ্গে ওই সব করবি?" মনে মনে ভাবেন, না বাবা না্‌, তোর এত্ত মোটা ব্যাটাছেলের জিনিসটা আমার ভেতরে..... ইসস আমার রস কাটতে শুরু করেছে

"মামনি তুমি ছাড়া কেউ আমাকে সুখি করতে পারবে না "

রতনের স্তন মর্দনের আরামে সুধা ছেলের শরিরের উপর এলিয়ে পরেন "আমাকে কাছে পেয়ে আমার দুধ টিপে আদর করছিস তাই এরকম মনে হচ্ছে, আমার শরীরটাকে একবার বিছানায় পেলে এই খিদে শেষ হয়ে যাবে "

রতন সবে ব্লাউজের একটা বোতাম খুলতে গিয়েছিলো মায়ের ভারি বুক দুটো কাপড় দিয়ে ঢেকে দেয় মায়ের দু গালে চুমু খেয়ে বলে "মামনি তুমি আমার প্রথম প্রেম, এই প্রথম কেউ আমার ধনটা ধরে আদর করলো কিন্তু জোর করে তোমায় পেতে চাই না তুমি যদি ভালবেসে আমার সঙ্গে বিছানায় যাও কথা দিচ্ছি দিনে অন্তত দুবার তোমায় এত ভালবাসবো যে প্রতি সময়ে ব্লাউজ ব্রা খুলে আমাকে ভেতরে পাবার জন্য ছটফট করবে।"

রতন মাকে ছেড়ে আলাদা হয় পিছনে ফিরে চলে যেতে চায় সুধা ছেলের হাত ধরে টানেন বুকের উপর থেকে আঁচল খসে পড়ে "এই দস্যু ছেলে আমার কাছে আয়" ব্লাউজের ভেতর থেকে চল্লিশ সাইজের ভারি পয়োধর দুটো ছিঁড়ে বেরিয়ে আস্তে চায়। "আমার সারা শরিরে আগুন জ্বালিয়ে তোকে আমি চলে যেতে দেব না, যখনি ইচ্ছে হবে মায়ের শরিরটা জরিয়ে ধরে বুকে দস্যুর মত মুখ ঘসবি, অসভ্যের মত আদর করবি আর আমি যখন তোকে আমার কাছে পাবার জন্য ছটফট করবো তখন আমাকে অতৃপ্ত রেখে যাবি।"

রতন ধিরে ধিরে মায়ের কাছে এগিয়ে এসে মায়ের মেয়েলি নধর শরীরটা জড়িয়ে ধরে, সুধা ছেলের লোমশ বুকে ঠোঁট ঘষেন সোহাগী বউয়ের মত জরিয়ে ধরেন দুজনের ঠোঁটে ঠোঁট মিশে যায় "উম্ম এভাবে আদর করলে কতখন নিজেকে ঠিক রাখা যায়?" সুধার আবেশে চোখ বুজে আসে।

ছেলের ঠোঁট মায়ের ঠোঁটে ঠোঁট বসিয়ে সবটা চুসে খেতে চায় "ওহ আমার সোনাহ," সুধা গুঙ্গিয়ে ওঠে রতন বয়স্কা মায়ের ভারি নরম শরিরটা জড়িয়ে ধরে

"আমি আমার এই সেক্সি মা কে বিছানায় ফেলে আদর করতে চাই আমার শরীরটা তোমার ভেতরে নিয়ে তুমি আমাকে পাগলের মত ভাল বাসবে তুমিও ত তাই চাও, চাও না?"

সুধা ও ছেলের শরীরের সাথে নিজের পুরুষ্টু শরির টা মিশিয়ে দিয়ে ছেলের রোমশ বুকে মুখ ঘসে আদুরে গলায়ে বলেন "এই বয়সি মাকে বিছানায় পেলে তোর সব খিদে মিটবে? এই বয়সে আমি পারবো আমার মেয়েছেলের শরীরটাঢ় ভেতরে নিয়ে তোর শরীরটাকে আরামে আরামে ভরিয়ে দিতে?"

মায়ের নরম হাত টা নিজের চামড়ার রড টা ধরিয়ে দিয়ে কানের কাছে ফিস ফিস করে বলে "তোমার ভেতরে ঢুকবে বলে আমারটা অস্থির হয়ে উঠেছে তুমি নিজে দেখে নাও,"

"উম্ম আমার দুষ্টু ছেলে তোরটা হাতে নিয়ে আদর করতে খুব ভাল লাগছে আবার ভয় ও করছে,"

রতন মাকে চুমু খায় "কেন?" "ইসস ডাকাত কোথাকার?

মনে মনে বলেন কতদিন পর ব্যাটাছেলের জিনিসটা আমার ভেতরে ঢুঁকবে এটাই তো ষাঁড়ের মত আমাকে ভেতরে গোঁত্তা মারবে' দুহাতে মাকে নিজের বুকের মধ্যে জরিয়ে ধরে বলে "তাহলে আজ রাত থেকেই তুমি শুধু আমার হবে, আমার কতদিনের স্বপ্ন সত্যি হবে, এতদিনে আমার সেক্সি সুন্দরি মাকে প্রেমিকার মত বিছানায় কাছে পাবো।"

রতন দরজার আুওয়াজ পেয়ে উঠে বসে সুধা ঘরে ঢোকেন মুখে হাল্কা মেক আপ ঠোঁটে হাল্কা লিপস্টিক আলনার সামনে গিয়ে ব্লাউজ টা খুলে ফেলেন ব্রার ফিতে টা ফরসা কাঁধে বসে গেছে রতন নিশব্দে মায়ের পিছনে এসে মায়ের কোমর জরিয়ে ধরে শাড়ি টা সরিয়ে মায়ের ফরসা পিঠে চুমু খায়, মায়ের গা থেকে একটা মিষ্টি সেক্সি মাতাল করা গন্ধ্য উত্তেজনা বাড়িয়ে তোলে "ব্রা পরেছ কেন? আমি আজ তোমার ওই ভীষণ বড় দুধ দুটো মন ভরে দেখতে চাই, ব্লাউজ পরা অবস্থায় তোমায় দেখলে আমি ঠিক থাকতে পারি না ব্রা পড়া অবস্থায় তোমায় কি সেক্সি লাগছে তুমি কল্পনা করতে পারবে না এই অবস্থায় যে কোন ব্যাটাছেলে তোমায় দেখলে রেপ করে দেবে" সুধার শাড়ি খসে পড়ে পেছন থেকে মায়ের ভারি পাছার খাঁজে নিজের পুরুষাঙ্গটা গেঁথে দিয়ে রতন মায়ের খোলা পিঠে ঠোঁট ঘসে

"তুমি এইভাবেই ব্রা পরে থাকো খুলনা, ব্রা খোলার পর তোমার অত্ত বড় সাইজের দুদু দেখার পর আমি পাগল হয়ে যাবো,"

"উম্ম দুস্তু সোনা, আমার বড় দুধ দুটো দেখেই তুই আমার প্রেমে পরেছিস ব্রা না খুললে নিজের মায়ের দুদু খাবে কি করে? তুই আমাকে এই অবস্থায় কাছে পেয়ে কিছুতেই ছেড়ে দিবি না, ব্রা সমেত আমার এত্ত বড় দুদু দেখে নিজের বয়স্কা মায়ের দুদুতে মুখ দেবার জন্য ছটফট করবি"

রতনের গরম নিঃশ্বাস মায়ের পিঠের ওপর পড়তে থাকে সুধা দেবি বুঝতে পারেন ছেলের হাত মায়ের ব্রার ফিতে আলগা করে দেয়, হাত গলিয়ে ব্রা খুলে ফেলেন রতন বয়স্কা মায়ের ভীষণ বড় আকারের ফরসা মাংসল বুকের পাহাড় দুটোর উপর থেকে চোখ সরাতে পারে না, অনেক খানি জায়গা নিয়ে খয়েরি বোঁটা দুটো টসটস করছে রতনের জিভ শুকিয়ে আসে ভারি স্তন দুটো পরিপূর্ণ আর ভরাট ওর বয়সি দুজন কে সারারাত ব্যাটাছলের তেষ্টা মিটিয়ে দেবে।

"এই দুষ্টু, মাকে ব্লাউজ খোলা অবস্থায় দেখে অসভ্য ছেলে আমার চোখ সরাতে পারছে না মেয়েছেলের এত বড় সাইজের দুদু আগে কোনদিন দেখিস নি তাইতো?

রতন একটা হাতের থাবা সুধার বিশাল স্তনে চাপ দেয় সুধা ছেলেকে দুহাতে জাপটে ধরে গুঙ্গিয়ে ওঠে "এই সোনা মায়ের দুদু দেখে মন ভরেছে? একটু বেশিই বড়ো বড়ো তাই না?"

"এতদিন আমার মায়ের এত্ত বড় টসটসে দুদু আমায় খেতে দাও নি কেন? উফফ তোমার এক একটা দুধ দু হাতে পুরোটা ধরতে পারা যাবে না, কেন? কেন? কেন তুমি আমাকে উপোষ রেখেছ? কত রাত আমি তোমাকে কাছে পাবার জন্য ছটফট করেছি,"             

"ইসস আমি কি করে জানব আমার ছেলে নিজের মায়ের দুদু খাবার জন্য পাগল ইদানিং আমাকে জরিয়ে ধরে আদর করা শুরু করেছিলি তখন বুঝলাম ছেলে মায়ের বড় ম্যানা দুটোর ছোঁয়া পাবার জন্য ছুক ছুক করছে, যেদিন তুই আমাকে জরিয়ে ধরে আমার দুধ টিপলি আমার ভীষণ লজ্জা লাগছিল, ইসস ঘরের ভিতর নিজের ছেলেই বয়স্কা মাকে জরিয়ে ধরে মায়ের ব্লাউজ সমেত বড় চুচি টিপছে অথচ না বলতে মন চাইছিল না সেদিনই বুঝেছিলাম আমার সঙ্গে বিছানায় শুবার জন্য তুই পাগল হয়ে উঠবি"

সুধা ছেলের শরীরটায় নিজের নরম গরম শরীরটা মিশিয়ে দেন "এই দুষ্টু মায়ের ভীষণ বড় জিনিস দুটো আমার দুষ্টু ছেলের পছন্দ হয়েছে? উম্ম একটু বেশিই বড় না রে?"

"উফফ মামনি এত্ত বড় সাইজের হওয়া স্বতেও তোমার দুদু দুটো এই বয়সেও কি টাইট রয়েছে কমবয়সী মেয়েরা দেখলে হিংসা করবে"

রতন আয়েশ করে নিজের বয়স্কা মায়ের ভারি দুধ বাসের হর্নের মত টিপে আদর করতে থাকে "উম্ম আমার সোনা ছেলে কত দিন পর এভাবে কেউ আমাকে বউয়ের মত ব্লাউজ খুলে খালি গায়ে জরিয়ে ধরে আদর করছে আরামে আমার সারা শরীর অবশ হয়ে আসছে"

রতন মায়ের দুধ টিপতে টিপতে মাকে চুমু খায় "মামনি তোমার দুধ দুটো স্পঞ্জের মত যতবার টিপছি ততবার ফুলে উঠছে," "উম্ম দুষ্টু ছেলে" সুধা ককিয়ে ওঠে সায়া জড়ান নধর পাছায় ছেলের হাতের চাপ বুঝতে পারেন তলপেটের চার পাসে ছেলের মোটা পুররুসাঙ্গটা বার বার কি মিষ্টি করে গোঁত্তা মারছে"

"এই দুষ্টু তোর জিনিসটা আমার পাছায় বার বার জোরে জোরে ধাক্কা মারছে"

"ওটা তোমার ভেতরে ঢুকে তোমাকে পেতে চাইছে"

"ওঃ মাগ তাই বুঝি? আমাকে জরিয়ে ধরে আমার দুধ টিপতে টিপতে আদর করতে করতে বিছানায় নিয়ে চল, দেখি আমার উপসি ছেলে টার খিদে মেটাতে পারি কি না?

রতন মায়ের গলা জড়িয়ে ধরে "তুমি ছাড়া কেউ আমাকে বিছানার সুখ দিতে পারবে না," সুধা মিষ্টি করে ছেলের ঠোঁটে চুমু খান, অসভ্য মার সাথে বিছানায় একবার শুলে ছেলে প্রতি রাতে মাকে না পেলে ঘুমাতেই পারবে না এমন সুখ দেবো আজ সুধা মনে মনে ঠিক করেন। দুজনে দুজনকে জড়িয়ে ধরে চুমু খেতে থাকে মায়ের ভারি স্তন ছেলের লোমশ বুকের নিচে ডলাডলি হতে থাকে "উমম আমার সোনাটা, নিজের মাকে আদর করবার জন্য কি রকম পাগল হয়ে উঠেছে " রতন মার নধর মেয়েলি শরিরটা দুহাতে জাপটে ধরে মায়ের ঠোঁটে ঠোঁট মিশিয়ে চুমু খায়।

" উফফ এতদিন শুধু মনে মনে স্বপ্ন দেখেছি আমার সেক্সি মায়ের শরীরটা জড়িয়ে ধরে আদর করবো ,আর আজ সত্যি সত্যি আমার এত্ত বড় দুদু ওলা মামনি কে ব্লাউজ ব্রা খোলা অবস্থায় আমার বুকের মধ্যে বউয়ের মত জড়িয়ে ধরেছি আজ সারারাত আমি আমার সেক্সি মায়ের দুদু চুষবো তাইতো? "

" উম ম অসভ্য সব ব্যাটাছেলেই তো মেয়েদের দুধ চুসে খাবার জন্য পাগল হয় "

"কিন্তু মামনি তোমার মত এত্ত বড় সাইজের দুদু চুসবার ভাগ্য কজন লোকের হয়? তোমার মত এতো সলিড দুধের ক্যান কজনার হয়?" রতন নিজের মায়ের ভীষণ বড় স্তন আরামদায়ক মোচড় দেয়।

"ওহ মাগো দস্যু ছেলে নিজের মায়ের দুধ কি সুন্দর করে টিপছে দেখো " সুধা ছেলের লোমশ বুকে মুখ ঘসে চুমু খেতে থাকেন।

"তোমার সারা শরীরে চুমু খাবো তোমার ওখানেও আদর করে দেব" "এই না না লক্ষ্মীটি ওখানে মুখ দিস না প্লিজ বরং আমি নয় তোরটা," সুধা হাতের মুঠোর মধ্যে রতনের পুরুষাঙ্গটা টিপে ধরেন "আমারটা কি?" "উম্ম লজ্জা লাগছে, "

"নিজের ছেলেকে জরিয়ে ধরে নিজের দুদু চেপ্টে ধরে বউয়ের মত আদর করছ ছেলের মোটা ধনটায় হাত বুলাচ্ছ অথচ"

" তোর এটা মুখে নিয়ে চুসে দেবো " রতন মায়ের মুখটা চুমুতে ভরিয়ে দেয় "এই জন্য বলি তোমার মত সেক্সি আমার কাউকে লাগে না" রতন সুধাকে বিছানায় বসিয়ে দেয় ছেলের খাড়া হয়ে দুলতে থাকা ধনটার থেকে চোখ সরাতে পারেন না

ইসস ওইটা নিজের ছেলে উনার ভেতর ঢুকিয়ে সুখের সাগরে ভাসিয়ে দেবে আর রতি লীলায় মাকে ভালবাসতে, বাসতে মায়ের কাছে হেরে যাবে মায়ের ভীষণ বড় দুদুতে মুখ দিয়ে ব্যাটাছেলের গরম রস ঢেলে দিয়ে কামনা মেটাবে কথাটা ভেবেই সুধার গোপন জায়গাটা রসে ভিজে ওঠে।

রতন মায়ের পাশে বসে, সুধার শাড়ির নিচে ব্রা ব্লাউজ না থাকায় বিরাট স্তনাভার দুটো পাহাড়ের মত ঠেলে উঠেছে, "তুমি আজ থেকে আমার বউ," "উম্ম আমি কি না বলেছি? কিন্তু যখন ঘরে কেউ থাকবে না"

"তোমার ভেতরে রস ঢালতে পারবো? না কিছু পড়তে হবে? রতনের একটা হাত বয়স্কা মায়ের সাড়ির নিচে ঢুকে গিয়ে মায়ের দুধ টিপে ধরে । ছেলের কোলের কাছে ঘেসে আসেন কানের লতিতে চুমু খান।

"ইসস কিচ্ছু পড়তে হবে না, আমার আর আমার দুষ্টুটার মাঝখানে কেউ থাকবে না আজ তোকে আমার ভেতরে নিয়ে এমন আরাম দেবো যে তুই রাতে মাকে বিছানায় না পেলে ঘুমাতে পারবি না।"

"আমি বিছানায় তোমায় ছারা আর কাউকে চাইই না," "ইসস আমার ছেলেটা কত দিইইন আমাকে কাছে পাবার জন্য ছটফট করেছে আমার সঙ্গে প্রেম করতে চাইছে, আমি বুঝতেই পারিনি। বোকাছেলে অনেক আগেই ত রাতে আমার বিছানায় চলে আসতে পারতিস, দরজা ত খোলা থাকে এইরকমই নিচে সব খুলেই ত শুধু শাড়ি পরেই শুই, তুই বিছানায় আমাকে জরিয়ে ধরে আদর করে যদি বলতিস মামনি তোমার দুদুর দুলুনি দেখে আর থাকতে পারছি না তোমার এত্ত বড় চুঁচি দুটো আমাকে পাগল করে তুলেছে বলে আমার বুকের কাপড় জোর করে সরিয়ে দিয়ে আমার দুদু দুটোর ওপর ডাকাতের মত ঝাঁপিয়ে পড়তিস আমি আমার ছেলে কে আটকাতে পারতাম? "

"আমি তোমাকে ভাল বেসে পেতে চাই" রতন মায়ের ফরসা কাধে চুমু খায় রতনের হাতের থাবা বয়স্কা মায়ের বড় গোলাকার বৃহৎ স্তন মর্দন করতে থাকে।

"এই দুষ্টুটা আমাকে আর কাছে জরিয়ে ধর ওহ মাগো এভাবে দুধ টিপতে থাকলে কোন মেয়েছেলে স্থির থাকতে পারে?

"তুমি আমাকে পাবার জন্য ছটফট করো সেটাই তো আমি চাই আমাকে জরিয়ে ধরে বলবে 'দে সোনা তোর ওই মোটা জিনিসটা ঠেসে ধরে আমার ভেতরে গাদন দিয়ে আমাকে আরামে আরামে পাগল করে দে "

সুধা জরিয়ে ধরা ছেলের পিঠে হাত বুলিয়ে দেন ছেলের ঠোঁটে মিষ্টি করে চুমু খান "আমিই প্রথম না আগে কারর সাথে" কথাটা রতন শেষ হতে দেয় না মায়ের নরম টসটসে ঠোঁটে চুমু খায় "সাড়ির নিচে শুধু ব্রা পড়া অবস্থায়ে প্রথম যেদিন তোমায় কিস করেছিলাম আর তুমি আমার ঠোঁটে ঠোঁট চেপে ধরে গুংগিয়ে উঠেছিলে নিজেই দু হাতে আমাকে জড়িয়ে ধরে বলে ছিলে "উম্ম আমার দুষ্টু টা, আমার শাড়ির নিচে শুধু ব্রা পরা এই অবস্থায় নিজের মাকে জড়িয়ে ধরে কিস করছিস লোকে জানলে কি হবে? "

"ঘরের মধ্যে আমি আমার মাকে জড়িয়ে ধরে আদর করছি কে আটকাবে? তোমার আমাকে ভাল লাগলেই হল আমি চুমু খেতেই তুমিও ত আমাকে চুমু খেয়েছ বল ভাল লাগে নি? "ইসস আমি কি তাই বলেছি? মনে পড়ে না কত দিন পর কোন ব্যাটাছেলে শুধু ব্রা পরা অবস্থায় জড়িয়ে ধরে এভাবে চুমু খেয়ে আদর করলো,"

রতন বুঝতে পারে এই নিশীধ্য আদর মায়েরও ভাল লেগেছে কানের কাছে মুখ নিয়ে এসে বলে "ব্রা টা খুলে দিই তোমার ও ভাল লাগবে আমি ও আমার মায়ের বিরাট দুধ দুটোর আসল সাইজ দেখতে পাবো"

"উম্ম না লক্ষীটি আমার লজ্জা লাগবে আমার দুদুর সাইজ ভীষণ বড় তোদের ছেলেদের ত আমিই চিনি আমার অত্ত বড় দুধ দেখে থাকতে পারবি না নিজের কোলের কাছে নিয়ে বিছানায় শুতে চাইবি,"

"সেদিন আমায় ব্রা খুলে তোমার দুধ চুস্তে দাও নি আমি জোর করে তোমার ব্রা খুলতে পারতাম কিন্তু করিনি প্রতি দিন ঘরে তোমায় জড়িয়ে ধরে চুমু খেয়ে আদর করেছি, তোমার সাড়ি র উপর থেকে তোমার তলপেটের নিচে আমার টা চেপে ধরে ঘসেছি, আমি তোমাকে পাবার জন্য ছটফট করছি সেটা বুঝিইয়েছি। তাই আজ তুমি নিচে কিছু না পরে আমাকে বউয়ের মত গলা জড়িয়ে ধরে কোলের কাছে এসে ভাল বাসা পাবার জন্য আকুল হয়ে উঠেছ, আগে কার মত আজকে আমি তাড়া করবো না তোমার এই রসে ভরা টসটসে মেয়েলি সেক্সি শরীরটা কে একটু একটু করে খাবো।"

সুধা ছেলের শরীরে নিজের শরীরটা মিশিয়ে দেয় "আয় নিজের মার মেয়েলী শরীরটার স্বাদ নিবি আয়, তোর ব্যাটাছেলের খিদে মিটাবার জন্য আমি ছটফট করছি " দুজনে দুজন কে জড়িয়ে ধরে চুমু খেতে থাকে"উম্ম আমার দুষ্টু সোনা" "আমার সেক্সি বড় দুদু ওলা মামনি সারারাত তোমার দুদু চুসে তোমায়ে পাগল করে দেবো আমার বিচির রস ঢেলে ভাসিয়ে দেবো "

"ও মা সেই জন্যই তো তোর বিছানায় শুতে এসেছি, আজ থেকে আমার ছেলেটাকে ঘরের ভিতর মাকে কাছে কখন পাবে ভেবে কষ্ট পেতে হবে না যতবার চাইবি আমি তোর খিদে মিটিয়ে দেবো আর তুই আমার ভেতরে তোর গরম রস ঢেলে আদর করে দিবি। ঘরের মধ্যে আমার আর তোর ব্যাপার টা সুধু আমরাই জানবো।"

রতনের হাতের থাবাটা বয়স্কা মায়ের বৃহৎ স্তনাভার আয়েশ করে টিপতে থাকে "উম ম আমার ডাকাত ছেলে মায়ের দুদু টিপতে পেলে আর কিছু চাই না।" "সুধু দুদু টিপে স্বাদ মিটবে না মনের সুখে মায়ের দুদু চুস্তে হবে তারপর ত ধনটা ঢুকিয়ে গাদন দিলে তবে শান্তি হবে "

অসভ্য ছেলে মুখে কিছু আটকায় না আমার নরম শরীরটা তছনছ করে ছাড়বে দুস্তু কোথাকার? উম্ম বেশি জোরে নয় কিন্ত আস্তে আস্তে প্লিজ" "এতদিন পরে তোমায়ে বিছানায় পেয়েছি আস্তে আস্তে ঢোকালে হবে? সুধা বুঝতে পারেন আজ এসব বলে লাভ নেই ছেলে মায়ের ভেতর আরাম পাবার জন্য অস্থির হয়ে উঠেছে। "ইসস যেভাবে আমায় বিছানায় ঠাসলে তোর শরীর আরাম পায় তাই কর, উফফ আমার আর তর সইছে না" সারিটা খসে পড়ে রতন মায়ের কেজি খানেক ওজনের মাংসল স্তন বেশ জোরে টিপতে টিপতে বয়স্কা মায়ের ঠোঁটে চুমু খায় "উম্ম আমার ডাকাত ছেলে।"

sabuban
sabuban
51 Followers