শুধু তোমাকে চাই বার বার Part

PUBLIC BETA

Note: You can change font size, font face, and turn on dark mode by clicking the "A" icon tab in the Story Info Box.

You can temporarily switch back to a Classic Literotica® experience during our ongoing public Beta testing. Please consider leaving feedback on issues you experience or suggest improvements.

Click here

বিছানায়ে পেয়েও আশ মেটে না যখনই কাছে পাই তোমাকে জড়িয়ে ধরে আদর করি তাই প্রতি রাতে তোমার ভেতরে না ঢাললে কিছুতেই মন মানে না" রতনের হাতের থাবার নিচে নিজের চল্লিশ সাইজের মাংসল নধর স্তন বেশ জোরে নিষ্পেষিত হতে থাকে, অল্প বয়সী মেয়ে হলে কোকিয়ে উঠত কিন্তু এতে উনার চিরদিনই বেশ আরাম লাগে। ব্যাটাছেলে মেয়েছেলের বড় দুদু খোলা অবস্থায়ে পেলে জোরে জোরে খাবলাবেই, উনি চোখ বন্ধ্য করে আরামে কেপে ওঠেন মনে মনে বলেন উমম দুষ্টু ঠিক জানে বয়সকা মাযের কিসে আরাম হয়, প্রশ্রয়ের সুরে বলেন "এই সোনা আজ কিন্তু বেশিখন নয় দিন দিন আমার ভেতরে ঢুকিয়ে ঢুকিয়ে তোর শরীরের খিদে বাড়ছে তাই আমাকে বিছানায় চেপে ধরে ভালোবাসার সময় তোর বেড়েই চলেছে, ছাড়তেই চাস না প্রতি রাতে ভাবি আজ কিছু করব না কিন্তু বিছানায় যাবার আগেই আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার সাড়ির ওপর থেকেই দুদূতে মুখ ঘসে যে ভাবে আদর শুরু করিস, হাত টা টেনে নিয়ে নিজের শক্ত ব্যাটাছেলের রডটা ধরিয়ে দিস, থাইযে হাত বুলিয়ে আদর করতে থাকিস, জানিস ই তো নিচে ব্রা ব্লাউজ থাকে না আমার দুধের বোঁটায তোর ঠোঁট পড়লেই আমিও নিশি পাওয়ার মতো তোকে কাছে পাবার জন্য পাগল হয়ে উঠি। নিভাদেবী চিত হয়ে শুয়ে খাটের পাশে দাড়িয়ে থাকা রতনের নগ্ন শরীরটা মন ভরে দেখেন জওয়ান ছেলের মোটা লিঙ্গটা শক্ত খাড়া হয়ে দুলছে নিজের যোনিটা শির শির করতে থাকে ভাবতে থাকেন ইস্স আবার রতন ওটা উনার ভেতরে ঢুকিয়ে বয়সকা মাযের সঙ্গে সোহাগে মাতবে উনিও নির্লজ্জ্ব প্রেমিকার মতো জওয়ান ছেলের শরীরটাকে আদরে আদরে ভরিয়ে তুলবেন। বয়সকা মাযের প্রায় নগ্ন মেয়েলি শরীরটাকে দু হাতে জড়িয়ে ধরে কামনার খেলায় মেতে উঠবে। "এই অসভ্য ও ভাবে ফোলানো রডটা নিয়ে দাড়িয়ে থেকে আমাকে লোভ দেখাতে হবে না সব সময় যা করিস আমাকে খাবি আয়। মুখে বলেন " আয় আমার কাছে আয়" শায়ার দড়িটা আলগা করা ভেতর থেকে বৃহত্‍ মাংসল পুরুষ্টু স্তন দুটো পাহাড়ের মতো ঠেলে উঠেছে রতনের শরীরটা মাযের ভরাট মেয়েলি শরীর বেয়ে উঠে আসে, শায়ার উপর থেকেই নিজের তলপেটে ছেলের শক্ত মাসতুলের আরামদায়কচাপ অনুভব করেন "উমম আমার ডাকাতটা, উফ্ফ মাগো তোর ব্যাটাছেলের রডটা আমার ভেতরে আসার জন্য

কেমন ছটফট করছে" রতনের বুকের নিচে বয়সকা মাযের বিশাল দুধের ভাণ্ডার দুটো পিষে যায় রতন দুহাতে বয়সকা মাযের মেয়েলি নরম শরীর জাপটে ধরে ফর্সা কাঁধে চুমু খায় ঠোঁটে ঠোঁট নেমে আসে "উমম নাহ" শীত্কার করে ওঠেন রতন মাযের রসালো ঠোঁটে ঠোঁট মিশিয়ে ব্যাটাছেলের তেষটা মিটিয়ে নিতে থাকে। রতনের দেহটা সস্নেহে জড়িয়ে ধরেন, শায়াটা পরস্পরের আদরে আদরে ঘোসাঘোষিতে তলপেটের উপরে উঠে গিয়ে নিভাদেবীর চুলে ঘেরা গোপন গর্তের আসেপাশে রতনের দৃঢ় লিঙ্গটা সরাসরি ধাক্কা দিতে থাকে আসন্ন রমনের তীব্র সুখের কথা ভাবতেই শরীর কাপতে থাকে রতনের মুখটা দু হাতে আলতো তুলে ধরেন কামনা মেশান হাসি হাসেন "আজ কিন্তু বেশিখন দুষ্টুমি নয় মাঝরাত অব্দি ঠাসাঠাসি করিস না লখীটি তাড়াতাড়ি ভিতরে ঢেলে দিস সোনা, সকাল সকাল উঠে বেরতে হবে। চিত্‍ হয়ে শুয়ে থাকা মাযের নধর শরীরটাকে রতন নিজের শরীরের নিচে চেপে ধরে ধীরে ধীরে নিজের মোটা রডটা বয়সকা মাযের গোপন ত্রিভুজে প্রবেশ করিয়ে দেয়। নিভাদেবী রতনের পীঠটা জাপটে ধরেন "যবে থেকে তোর সঙ্গে শোয়া শুরু করেছি দুষ্টু, একদিনও আমাকে না করে ছারিস নি প্রতিদিন বয়সকা মাযের ভেতরে ঢুকিয়ে আদর করা চাই। আমারও কেমন অভ্যেস হয়ে গেছে তোকে আমার কাছে না পেলে, যতক্ষণ না তুই আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার ব্লাউজ খুলে দিয়ে আমার খোলা দুদুতে মুখ দিবি শরীরটা আনচান করতে থাকে। রতন ইচ্ছে করেই ভেতরে নিজের যন্তরটা মাযের নরম ভেজা গর্তের মধ্যে ঢুকিয়ে নিশ্চল হয়ে বয়সকা মাযের শরীরের নিশিধ্য স্বাদ নিতে নিতে নিভা দেবীর আদর খেতে থাকে মাযের বড়ো মাংসল স্তন দুটোর চারপাশে হাত বুলিয়ে আদর করে "তোমার দুদু দুটো যতই আদর করি মন ভরে না তুমিও সেটা বুঝে গেছো তাই রাতে ব্লাউজ খুলেই বিছানায় আমার কাছে দুদু চোষাতে চলে আসো।" "ওহ বাহবা আমার দোষ কোথায়? মাযের ব্লাউজ পড়া থাকলে ছেলের আমার ভীষণ রাগ হয়, তুই তো সবসময় চাস রাতে বিছানায় মাযের শাড়ির নিচে যেন কিছু না থাকে এতো বড়ো আমার দুদু দুটো কিছু না পড়া থাকলে শাড়িতে ঢাকা

অবস্থায চলার তালে তালে দুলতে থাকে আর আমার দুষ্টু ছেলে দুচোখ ভরে মাযের ভীষণ বড়ো দুদুর দুলুনি দেখে আনন্দ পায়, তাই ভাবি সব কিছু খুলেই ছেলের কাছে যাই তাতে ব্রা ব্লাউজ এর হুক গুলো অক্ষত থাকবে, আর বিছানায় তো আমাকে চিত্‍ করে মাস্তুলটা ঢুকিয়ে আমার দুদূ চূষতে চূষতে ছেলে মাযের সঙ্গে প্রেম করা শুরু করবে আদর করতে করতে মা কে পাগল করে তুলবে আর যখন থাকতে পারবেনা গ্যালন গ্যালন রস উগরে দিয়ে তবে শান্ত হবে। রতন বয়সকা মাযের ফর্সা নগ্ন স্তনের পাহাড়ের চারপাশে ঠোঁট বুলায় বড় খয়েরি বোঁটা দুটোয় বার বার চুমু খায় নিভাদেবীর ঘন ঘন নিশ্বাস পড়তে থাকে গোপন ত্রিভুজের রসে রতনের লিঙ্গটা ভিজিয়ে দেন "এই দুষ্টু আমার ভেতরে অত্ত মোটা জিনিসটা ঢুকিয়ে এভাবে দুদু চূষলে কোনও মেয়েছেলে রস বার না করে থাকতে পারে? তৃপ্তির হাসি হেসে ছেলের মুখটা নিজের নগ্ন বৃহত্‍ মাংসল স্তনে চেপে ধরেন।রতন কোমর ওঠা নামা শুরু করে ধীরে ধীরে মাযের মাংসল গোপন ত্রিভুজের আরামদায়ক পেষণে রতনের শরীরটা অস্থির হয়ে ওঠে মাযের বৃহত্‍ মাংসল স্তনের মধ্যে মুখ ঘষতে ঘষতে গুঙিয়ে ওঠে "মাম, আমারটা তোমার ভেতরে পুরে নিয়ে যেভাবে কামড়ে কামড়ে ধরছো আরামে পাগল করে দিচ্ছ, আমি বেশিখন থাকতে পারব না"।ছেলের মাথাটা নিজের অনাবৃত বৃহত্‍ স্তনে চেপে ধরে বলেন 'ইস্স আমাকে এতবার পেয়েও তোর খিদে মেটে না, বেশিখন ধরে মাযের ভিতরে দিয়ে আদর করবি, জানি তো বারণ করলেও শুনবী না। প্রতি রাতে আমাকে ঢোকানো চাই আমাকে না চুদে তুই থাকতেই পারিস না প্রতিবার মনে হয় তুই এইবুঝি প্রথম আমাকে শুধু শাড়িপরা অবস্থায় বিছানায় পেয়েছিস" নিভাদেবী নিজের নগ্ন দেহের উপর শুয়ে থাকা ছেলের সারা পিঠে হাত বুলিয়ে দিতে দিতে প্রশ্রয়ের সুরে হেসে ওঠেন রতন মাযের রসালো টস টসে চুমু খেতে খেতে বলে "তুমি আমারটা তোমার ভেতরে কী সুন্দর আলতো করে চেপে চেপে ধরে রসে রসে ভিজিয়ে দিচ্ছ আরামে সারা শরীরটা শির শির করছে এই অবস্থায় তোমার দুদু চূষতে শুরু করলে ছাড়তেই ইচ্ছা করে না মনে হয় তোমার এই বড়ো দুদু দুটোর মধ্যে জমা মধু বার করে নি" "উম্মহ দুষ্টু প্রতি রাতে আমার বুকে মুখ দিয়ে শুস পাগলের মত আমার বড়ো বোঁটা দুটো পালা করে চূষতে থাকিস আমার সারা শরীর রীম ঝিম

করতে থাকে প্রথম দু তিনবার থামাবার চেষ্টা করেছিলাম তারপর ব্রা খুলে তোর কাছে আসার পর তুই যখন আমাকে জড়িয়ে ধরে শাড়ি সরিয়ে আমার দুদূতে মুখ দিস মনে মনে ছটফট করতে থাকি কখন আমার বোঁটা দুটোয ঠোঁট বসাবি ভীষণ জোরে জোরে চোষা চুষি করবি কিছুক্ষণের মধ্যেই আমার নিচে ভিজে যায় শরীরটা অবশ হয়ে আসে। তুই তো পাগল হয়ে উঠিস, বয়সকা মাযের শরীরটা জড়িয়ে ধরে এত্ত বড়ো দুদূতে মুখ ডুবিয়ে মধু খাবার জন্য ভাবি এতদিন আমাকে কাছে পাবার জন্য, ছেলে আমার ব্লাউজ সমেত বড়ো স্তনের দিকে তাকিয়ে কামনায় ছটফট করেছে কাপড় বুকের উপর থেকে সরে গেলে চাতক পাখির মত চেয়ে থেকেছে, আজ যখন নিজের মা কে ব্লাউজ খোলা অবস্থায় কাছে পেয়েছে তখন তেষটা তো মিটিয়ে নেবেই। "তুমি আমার মনের কথা বুঝতে পেরেছো সেটা জানতাম বলেই সেদিন তোমাকে জড়িয়ে ধরে তোমার শাড়িতে ঢাকা ব্লাউজ সমেত ভীষণ বড়ো দুদূতে সরাসরি টিপে ধরে আদর করেছিলাম, তুমিও আমার কাছে সরে এসে বুঝিয়ে ছিলে দুদু টেপা টেপিতে তোমার আপত্তি নেই তারপর তোমার ঠোঁটে ঠোঁট বসিয়ে চুমু খেতেই দুহাতে আমাকে জড়িয়ে ধরে তোমার ঠোঁট দিয়ে আমার ঠোঁটচুষে দিয়ে আদর করেছিলে" "ওহ মা তুই যেভাবে আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার দুধ টিপে আদর করছিলি বুঝেই ছিলাম আজকে অথবা কাল আমার ব্লাউজ খুলিয়ে আমার দুদু না খেয়ে ছারবি না আমিও উত্তেজনায় ছটফট করছিলাম ঘরের ভেতর তুই আর আমি, ব্রা ব্লাউজ ছেড়ে নিজের ছেলেকে জড়িয়ে ধরে আদর করি কে জানতে পারবে? তোরও শরীরে বয়সকা মা কে পাবার জ্বালা মিটবে, মাযের মেয়েলি শরীরটা পাবার আকাঙ্খা পূরণ হবে, আমিও এই বয়সে তৃপ্তি পাবো। অনেকদিন পর আমার বড়ো দুদু দুটোয ব্যাটাছেলের ঠোঁটের চোষার আনন্দ পাবো, ছেলে যদি মাযের শরীরের ভেতর ব্যাটাছেলের আরাম চায় না বলব না" রতনের নিশ্বাস ঘণ হতে থাকে "উমম ভেতরে ঢালবি বুঝি? উমম ঢাল সোনা আমি সবটা ভেতরে নিয়ে নেব। মাযের বড়ো দুদু দুটো চূষতে থাকো আমি আদর করে দিচ্ছি গল গল করে রস বেরিয়ে আসবে" মম আসছে" "হ্যা সোনা আসুক, ঢালো সোনা আমি সব নিয়ে নেব" "মম চলে এসেছে"

"আসুক সোনা আসুক, মাযের দুদূতে মুখ দিয়ে তোমার গরম রসটা বার করে দাও, সোনা আমাকে তোমার গরম রস ঢেলে ভাসিয়ে দাও, সোনা তোমার প্রেমের রস আমার ভেতরে ঢেলে আমাকে ভালবাসায় ভরিয়ে দাও"রতন কাঁপতে কাঁপতে ব্যাটাছেলের রস উগড়াতে থাকে নিভা পুরোপুরিই বুঝতে পারেন সুতীব্র যৌন আনন্দে ছেলের নগ্ন শরীরটা জড়িয়ে ধরে কাঁপতে থাকেন "উমম দুষ্টু মাযের ভেতরটা ভাসিয়ে দিয়েছে সারা শরীরটা প্রচণ্ড সুখে ভরিয়ে দিয়েছিস দুদু টা চূষতে থাক, সোনা বার বার মনে হয় আরও আগে যদি তোর মনের ইছাটা জানতে পারতাম তবে তোকে নিজেই বুকের মধ্যে জড়িয়ে ধরে ফিস ফিস করে বলে ফেলতাম "এই দুষ্টু ছেলে মা কে জড়িয়ে ধরে মাযের দুদু খাবার খুব ইচ্ছা করে বুঝি? ব্লাউজ খুলে দিচ্ছি স্বাদ মিটিয়ে নে, জানি তাতেও তোর ব্যাটাছেলের ক্ষীধে মিটবে না তখন বিছানায় তোরটা আমার ভেতরে নিয়ে আদর করে দিতাম দেখতাম বয়সকা মাযের শরীরটাকে কতক্ষন ধরে আরাম দিতে পারিস"। রমনের তীব্র আবেশে দুজনের চোখে ঘুম নেমে আসে।

ট্রেন ছাড়ার পর দুজনেই পাশাপাশি বসে নিশ্চিন্তে সিটে হেলান দিল, শুধু একরাতের জার্নি সকালেই চা খাবার সঙ্গে সঙ্গে পৌছে যাবে। রতনের পরনে পাঞ্জাবি আর পাঞ্জামা নিভাদেবী একটা হাতকাটা কালো ব্লাউজ আর কালো সিফোন শাড়ি সারা শরীরে জড়িয়ে এই বয়সেও সবার নজর কেড়ে নিচ্ছে গভীর করে কাটা ব্লাউজ এর ভেতর থেকে ফর্সা স্তনের পাহাড়ের খাঁজ পাতলা শাড়ির ওপর থেকে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে গলার লকেটটা উনার বৃহত্‍ স্তনের গভীর খাঞ্জে মাঝে মাঝেই ট্রেন চলার তালে তালে ওঠা নামা করছে আসে পাশে দুজন কমবয়সী অবাঙ্গালি মেয়ে ও তাদের বয়স্ক বাবা মা রয়েছে তাই তেমন দেখার কেউ নেই কিন্তু পাস দিয়ে যাতায়াত করার সময় কয়েকটা ব্যাটাছেলে নিভাদেবীর পাতলা শাড়িতে ঢাকা ভীষণ বড়ো মাংসল স্তনের পাহাড় দুটোয চোখ বুলাচ্ছে সেটা রতনের বুঝতে অসুবিধার কথা নয় ওদের উপর রতনের রাগ হচ্ছে না বয়স্ক হলেও এরকম সেক্সি মেয়েছেলে দেখলে সবাই মনে মনে জীভ চাটে। নিভা দেবীর মুখের ওপর চুলটা হাওয়ায় বার বার এসে পড়ায় খুব মোহময়ী লাগছে। ধীরে ধীরে রতনের শরীরটা গরম হতে থাকে মাঝে মাঝেই বুকের

কাপড় টা সরে গিয়ে বর্তুল আকারের বিশাল পয়োধর দুটো অনেকটা উন্মুক্ত হয়ে যাচ্ছে বুকের কাপড় টা ঠিক করতে করতে রতনের চোখে চোখ পড়ে নিভা দেবী রতনের মনের ইছাটা বুঝে প্র্শ্রয়ের হাসি হাসেন রতন কানের কাছে মুখ নিয়ে এসে নিচু স্বরে বলে "কালো শাড়ি আর ব্লাউজ এ তোমায় যা লাগছে যারাই কামরার পাস দিয়ে যাচ্ছে চোখ সরাতে পারছেনা" "ওহ মাহ আমি কী করবো বড় সাইজের দুদুওলা মেয়েছেলে দেখলে সব পুরুষ মানুষই দেখে, ওসব ছার আমার কোলে মাথা দিয়ে শুবি তো আয়" "ইস তোমার কোলে নয় দুদূতে মুখ দিয়ে শুতে ইচ্ছা করছে" "এই নাহ, ট্রেনে এসব কিছু নয়, এখান থেকে গিয়ে হোটেলে গিয়ে উঠবো সেটা বলে দিয়েছি শুধু তোর সাথে একসঙ্গে কাটাব বলে, নইলে ওরা খুব করে ধরে ছিল ওদের বাড়িতে গিয়ে থাকবার জন্য আমি তো জানি রাতে মাকে কাছে না পেলে মাযের দুদু না চূষলে আমার ভেতরে না ঢাললে ছেলের ঘুম আসবে না, বিছানায় ছট ফট করবি। ট্রেন থেকে হোটেলে উঠে ফ্রেশ হয়ে নিয়ে দুপুরে নিমন্ত্রণ বাড়িতে যাবার আগে দুজনে রেস্ট নিয়ে নেবো" "আগে তোমার শাড়ি ব্রা খুলে তোমার ভেতরে আমারটা ভরে দিয়ে মন ভরে পরস্পরকে আদর করে নেবো তারপর রেস্ট নেবো" "ট্রেনে আমার রাতে ঘুম আসবে না" "কেন?" "প্রতি রাতে আমার ভেতরে ঢেলে ঢেলে যা নেশা ধরিয়েছিস আজ তো তা পাব না, সেটা এখানে সম্ভবও নয় অথচ আমার দুষ্টু টাকে বুকের মধ্যে না পেলে মনটা অস্থির, অস্থির লাগে" "একটু পরেই সব লাইট নিভিয়ে সবাই ঘুমিয়ে পড়বে আমাদের এই কামরায় এখনি সবাই শুয়ে পড়েছে, অন্ধকার হলে তোমার চাদরের নিচে চলে আসবো বাড়ির মতো তো হবে না ব্রা টা খুলে নেবে ব্লাউজ টা বোতাম আলগা করেদেবে তোমার দুদুচুষে দেবো তুমি আমার পাজামার ভেতর হাত ঢুকিয়ে আমারটা আদর করে দেবে" "ইস্স সরাসরি এসব করাটা ঠিক হবে না বন্ধ্য ঘরে যা আমার সঙ্গে করিস, এখানে ওসব হবে না, তারচেয়ে আলো জ্বলা থাকতে থাকতে আমার কোলে চাদর ঢাকা দিয়ে শোও লোকে জানবে মাযের কোলে ছেলে শুয়ে আছে পুরোপুরিই অন্ধকার হয়ে গেলে একটা চাদর জড়িয়ে নিয়ে ব্লাউজ এর বোতাম খুলে দেবো যতক্ষণ পারিস আমার দুদু চুষে খাবি আমার দুটো যা বড় বড় সাইজের, কোলে মাথা দিলেই মুখের সামনে পেয়ে যাবি আমি চাদর টা গায়ে

দিয়ে তোর মাথাটা চাদর দিয়ে আড়াল করে দেবো তুই মাযের দুদু চুষে চুষে আমার শরীরটা শান্ত করবি"। রতন আজকে উপলব্ধি করল ও যেমন বয়সকা মাকে চায় মাও ওকে কাছে পাবার জন্য উতলা হয়। নিভাদেবীর কথা মতো ও মাযের কোলে মাথা দিয়ে চাদর দিয়ে নিজের শরীরটা ঢাকা দিয়ে শুল চাদরটা ঢাকা দেবার অছিলায় নিভাদেবী তিন চারবার চাদরের উপর থেকেই রতনের শুধু পাজামা সমেত লিঙ্গ আর বীচি দুটোয় অসভ্য আদর করে দিয়ে রতনের দিকে লাস্যময়ী হাসি ছুড়ে দিয়ে বুঝিয়ে দিলেন ঠিক সময় হলে চাদরের নিচে হাত ঢুকিয়ে পাজামার দড়ি ঢিলে করে রতনের পুরুসাঙ্গটাকে বীচি সমেত মেয়েলি আদরে আরাম দেবার ব্যাপারটা উনি অনায়াসে করতে পারবেন। কামরা অন্ধকার হতেই নিভাদেবী রতনের মাথাটা একটু ঝুকে নিজের ভারী স্তনের কাছে টেনে নিলেন রতনের মুখটা বয়সকা মাযের ব্লাউজ সমেত ভারী স্তনের চাপ খেল রতন বুঝতে পারলো মম একদম ঠিক বলেছে ব্লাউজ খুলে দিলে মাযের বিশাল দুধের ভাণ্ড দুটো ওর মুখ ঢেকে দেবে মাযের পুরুষ্টু দুদু চূষতে মা কে জড়িয়েও ধরতে হবে না "এই অস্থির হস না ব্লাউজ খুলে দিচ্ছি" অভ্যস্ত হাতে ব্লাউজ এর সামনের বোতাম গুলো খুলে দেন রতন অবাক হয়ে দেখে মাযের ব্লাউজ এর নিচে ব্রা নেই উনি যেন আগে থেকেই তৈরি ছিলেন। গায়ের চাদরটা কোলে রাখা রতনের মাথাটা সমেত ঢেকে দিলেন এমন ভাবে যেন মনে হবে ছেলের চোখে যেন আলো না পড়ে সেটার জন্য করেছেন। এই ব্যাপারটা অনেক দুঃসাহসিক হয়ে গেছে বুঝতে পারেন কেউ এসে পড়লে আর চাদর সরে গেলে উনার বৃহত্‍ আকারের স্তনভার দুটো সম্পুর্ন নগ্ন ভাবে বেরিয়ে পড়বে। জওয়ান ছেলে ট্রেনের ভেতর বয়সকা মাযের বড়কা দুদু চুষে খাচ্ছে সেটা যে কেউ আন্দাজ করতেই পারে। চাদরে ঢাকা নিজের স্তনের বড়ো বোঁটায ঠোঁট পড়তেই সুতীব্র স্তন চোষনের আরামে শরীরটা ঝিম ঝিম করে ওঠে মুখে নামিয়ে ফিস ফিস করে বলেন "উমম অসভ্য বেশি নড়া নড়ি করবিনা লোকে বুঝতে না পারে ট্রেনের মধ্যে জওয়ান ছেলে বয়সকা মাযের দুদু চুষে খাচ্ছে। বাড়িতে ঘরের মধ্যে নিজের ব্রা ব্লাউজ ছাড়া মা কে জড়িয়ে

ধরে ব্যাটাছেলের মতো দুদূতে মুখ ঘষে আদর করিস, আমি তোকে সব কিছু করতে দিই সেটা তুই ভালই জানিস। এখানে কিন্তু এর চেয়ে বেশি কিছু করা যাবে না"।রতন একবার যখন শুরু করেছে ঘণ্টা খানেক ধরে মাযের দুদু চুসে ছাড়বে, উনিও চাদরে ঢাকা রতনের মাথাটা নিজের নধর স্তনের মধ্যে চেপে ধরে চোখ বন্ধ্য করে আরাম নিতে থাকেন মাথায় হাত বুলিয়ে ফিস ফিস করে বলেন "অসভ্য ট্রেনেও মাযের দুদু খাওয়া বাদ গেল না"। অন্য হাতে চাদরের তলা দিয়ে রতনের পাজামার দড়ি আলগা করে সবে ছেলের চুলে ঘেরা মোটা লিঙ্গটা আর বীচি দুটোয় হাত বুলানো শুরু করেছেন নি:শব্দ রাতে পাশের কামরায় দু তিন জনের চেচামেচির আওয়াজ পেয়ে নিজের হাত টা পাজামার থেকে বার করে সরিয়ে নিয়ে প্রায় সঙ্গে সঙ্গে রতনকে নিজের বুকের কাছ থেকে মাথাটা নিচে কোলের কাছে নামিয়ে নিজের সব বোতাম খুলে ফেলা উন্মুক্ত বৃহত্‍ দুধের ভাণ্ড দুটো চাদর জড়িয়ে ঢেকে দেন পরমুহুর্তে দুজন লোক সহ টিটি এসে ঢোকে। "আপনার উপরের সীটটা খালি? কেউ নেই?" রতন নিশ্চুপ হয়ে শুনতে থাকে আর ভাবে ঠিক সময় মামনি বুক থেকে নামিয়ে দিয়েছিলো যদিও বয়সকা মাযের বিশাল বড় দুটো দুদু চাদরের নিচে সম্পুর্ন খোলা অবস্থায় রয়েছে অত্তো বড় মেনা দুটো ঢেকে ঢুকে কী ভাবে ম্যানেজ করেছে কে জানে? নিভাদেবী প্রায় ইচ্ছা করেই চাদরটা বুকের উপর টেনে চাপা দেবার ভান করেন। মাঝবয়সী টিটি আর সংগের লোক দুটো আধো অংধকারে নিভাদেবীর ভীষণ বড়ো সাইজের নধর স্তনে চোখ আটকে যায় নিভাদেবী মিষ্টি হেসে বলেন "না না খালি নেই আমার ছেলের সিট।" টিটি পয়সা নেবার তালে লোক ঢোকাবার চেষ্টায় আছে, নিভা দেবীর চাদরে ঢাকা বিশাল দুধের ট্যাংক দুটোর সাইজ দেখে চোখ সরাতে পারেনা। "ওর শরীর খারাপ করছিল, আমার তো ট্রেনে শুয়ে ঘুম আসে না তাই বললাম আমার কোলে মাথা দিয়ে শো ভাল লাগলে নিজের সিটে চলে যাবি'' কথাটা বলে অল্প নড়ে বসেন ব্লাউজহিন চাদরের নিচে পুরুষ্টু স্তনের পাহাড় দুটো দুলে ওঠে, "ঠিক আছে ম্যাডাম আপনার নিশ্চিন্তে বসুন আর কেউ ডিসটার্ব করবে না" পর্দা টেনে দিয়ে টিটি চলে গেলো মনে হল আর কিছুখন ও ভাবে তাকালে তলার জিনিসটা সামলাতে পারবে

না। নিভাদেবী মুখের সামনে চাদর টা সরিয়ে দিতেই বয়সকা মাযের বৃহত্‍ স্তন দুটো রতনের চোখের সামনে বড়ো বাতাপী লেবুর মত দুলতে থাকে রতন মাযের দুটো দুদু দুহাতে টিপে ধরে ছেলের মাথাটা চাদরের ভেতরে ঢুকিয়ে নিজের সম্পুর্ন খোলা মাংসল স্তনভারে চেপে ধরে "অসভ্য আমি তক্ষুনি সরিয়ে না দিলে কী বিশ্রী ব্যাপার হতো? এক্কেবারে নেশার মতো হয়ে গেছে, মা কে হাতের কাছে পেলেই ব্লাউজ খুলিয়ে দুদু চোষা চাই তাও আবার অল্প সময়ে হবে না ঘণ্টা খানেক বয়সকা মাযের দুদূতে মুখ দিয়ে ছেলের তেষটা মিটবে তবে ছাড়বে" নিভাদেবী ছেলের মাথাটা নিজের বুকে চেপে ধরেন রতন আয়েশ করে মাযের একটা বিশাল দুধের ভাণ্ড দু হাতের মধ্যে নিয়ে আরামদায়ক মোচড় দিয়ে টিপতে থাকে চল্লিশ সাইজের এক একটা দুদু দু হাতেও পুরোটা আসে না "প্রতিদিন তোমার এততো বড় দুদু দুটো চুষি বলেই তো তোমার ভেতরে এত ব্যাটাছেলের ক্ষীর ঢালতে পারি" রতন মাযের কোলে শোয়া অবস্থায় জড়িয়ে ধরে মাযের নগ্ন মাংসল স্তনের চারপাশে চুমুতে চুমুতে ভরিয়ে দেয়। "উমম দুষ্টু এভাবে পাগলের মতো আদর করিস না, এরকম করে না লখীটি, একটু ধৈর্য ধর হোটেলে গিয়ে উঠি ওখানে বিছানায় ব্রা ব্লাউজ খুলে তোর সব খিদে মিটিয়ে দেবো। ট্রেনে কেউ দেখলে ভীষণ বাজে ব্যাপার হবে তাছাড়া বাইরে লোকে জানাজানি করে কী লাভ হবে? প্রতি রাতে আমার দুজন পরস্পরকে জড়িয়ে ধরে একই বিছানায় যে ভাবে আদর করি, তুই আমার দুদু চূষতে চূষতে পাগলের মতো আমার ভেতরে তোর ওটা ঢুকিয়ে ভালবাসিস সেটা বন্ধ্য হলে আমরা দুজনেই থাকতে পারব না"। রতন কথাটা অস্বীকার করতে পারে না। 'তাহলে উপরে গিয়ে শুয়ে পড়ি তুমিও ঘুমিয়ে নাও"। নিভাদেবী উঠে পড়া রতনের সিটে বসা শরীরটা নিজের বুকের মধ্যে জাপটে ধরেন ছেলের ঠোঁটে ঠোঁট মিশিয়ে মিষ্টি করে চুমু খান "রাতের জন্য পেট ভরিয়ে দিলাম যা বাকি থাকলো সেটা হোটেলের বিছানায় শুয়ে পুষিয়ে দেবো। রতন দুহাতে মাযের মেয়েলি নধর শরীরটা জড়িয়ে ধরে আদর করে, "পাজামার দড়িটা খুলে সবে তোরটা হাত বুলিয়ে দিচ্ছিলাম অসভ্য টিটি টা ঢুকে পড়লো দড়িটা বেঁধে নিস সোনা" চাদরে ঢাকা বয়সকা মাযের বর্তুল আকারের ভারী স্তন মোচড় দিয়ে আদর করতে

করতে মাযের টস টসে ঠোঁটে ঠোঁট মিশিয়ে মনের সখ মিটিয়ে কানের কাছে মুখ নিয়ে ফিস ফিস করে বলল "তোমার দুদুর মত তোমার ঠোঁট দুটোও নেশা ধরিয়ে দেয়"। "উমমহ অসভ্য! দেখবো হোটেলে গিয়ে কতক্ষন আমাকে আদর করতে পারিস।" রতনের পিঠে আলতো করে কিল মারেন।

ট্রেন থেকে নেমে বেলা দশটায় দুজনে হোটেলে পৌঁছে যান। আত্মীয়কে বলাই আছে বিকেল, বিকেল অনুষ্ঠান বাড়িতে চলে যাবেন। হালকা ব্রেক্ফাস্টের কথা বলে রুমে ঢুকে যান। রুমে দরজা বন্ধ করে পেছনে ফিরে দেখেন রতন হাতের ব্যাগ নামিয়ে জামা খুলে খালি গায়ে দাড়িয়ে বগল কাটা ব্লাউজ আর শাড়িতে ঢাকা উনার নেশা ধরানো ভরন্ত চেহারাটা দেখছে, ভারী স্তনের পাহাড়ের উপর থেকে প্রায় খসে পড়া আঁচলটা দিয়ে বুকটা ঢাকতে যান রতন বলে ওঠে "নাহ শাড়িতে আর ঢাকতে হবে না, ব্রা ব্লাউজ থেকে তোমার অততো বড় দুদু দুটো ফেটে বেরিয়ে আস্তে চাইছে তোমায় ভীষণ সেক্সি লাগছে, আর ঢেকেই বা কী করবে এখনি তো তোমায় ব্লাউজ ব্রা খুলিয়ে বিছানায় যেতে হবে ট্রেনে কথা দিয়েছিলে, মনে আছে নিশ্চয়?" নিভাদেবী ছেলের কাছে এসে দুহাতে ছেলের শরীরটা জড়িয়ে ধরে রোমশ বুকে মুখ ঘষে সোহাগী গলায় বলে ওঠেন "এই এক্ষুনি? মাকে কাছে পাবার জন্য তর সইছে না বুঝি? মনে আছে খাবার আসবে? ব্রা ব্লাউজ খুলে বিছানায় শুলে হোটেলের লোকটা কী ভাববে? একটাই তো বড়ো খাট তোর মতো জওয়ান ছেলের সঙ্গে এক সাথে বয়সকা মা শুধু ব্লাউজ ব্রা ছাড়া বুঝি এভাবে শুয়ে থাকে? তাছাড়া দুজনের স্নান তো করতে হবে" "চলো আজ একসঙ্গে দুজনে স্নান করব" রতন মাযের ব্লাউজ সমেত বড়ো দুদু দুটো আয়েশ করে টিপতে থাকে, ছেলেকে দু হাতে জড়িয়ে ধরেন তলপেটে ছেলের ফুলে ওঠা মোটা পুরুষাঙ্গটার অসভ্য চাপটা বুঝতে পেরে শরীরটা শির শির করে "ইস্স সেটা হয় নাকি? বিছানায় তোকে সব কিছু খুলে দিয়েছি, তবু স্নানের ঘরে সব কিছু ছেড়ে তোর সাথে একসঙ্গে যেতে আমার লজ্জ্বা করবে না বুঝি? জমা কাপড় ছাড়া আমরা দুজন একসঙ্গে স্নান করব ভাবতেই আমার সারা শরীর অবশ হয়ে আসছে। ওই অবস্থায় আমাকে পেলে তুই তো আমাকে পিষে ফেলবি" নিভাদেবী রতনের রোমশ

বুকের বোঁটায আলতো কামড় দেন রতন "উফ্ফ" করে ওঠে নিভাদেবী মায়াবী হাসি হেসে কপোট রাগের ভান করে আধো আধো গলায় নিচু স্বরে বলেন "ওহ মাহ ছেলের লাগলো বুঝি? দিনে রাতে যখন তখন মাযের বড়ো দুদুর বড়ো বোঁটা দুটো জোরে জোরে চূষবার সময় কতবার কামড়ে কামড়ে শেষ করে দিস খেয়াল থাকে? প্রথম প্রথম একবার দুবার আওয়াজ করতাম এখন তো ধরেই নিয়েছি জওয়ান ছেলে মাযের এত্ত বড়কা বড়কা দুদু খোলা অবস্থায় পেলে যে ভাবে চূষবার জন্য পাগলের মতো করে যতক্ষণ পারে যেভাবে চায় আমার দুদু চুষে চুষে খাক ওকে বাধা দেব না শেষে তো আমার ভেতরেই ওর ব্যাটাছেলের রসটা ঢেলে বয়সকা মাযের শরীরটা তৃপ্তিতে ভরিয়ে দেবে। যে কোনও ব্যাটাছেলে আমার মতো এত বড়ো বড়ো দুদুওলা মেয়েছেলেকে বিছানায় পেলে দুদু চুষে চুষে চটকে শরীরের সুখ মেটাবে তারপর তুই যেটা করিস" কথাটা শেষ করার আগেই রতন মাযের ভারী মেয়েলি শরীরটা জড়িয়ে ধরে মাযের রসালো ঠোঁটে ঠোঁট বসিয়ে বয়সকা মাযের টসটসে ঠোঁটের মধুর স্বাদ নিতে থাকে নিভাদেবীও রতনের সারা শরীরটা দু হাতে জাপটে ধরে ছেলের ঠোঁটে ঠোঁট মিশিয়ে নিশিধ্য ভালোবাসার নেশায় মেতে ওঠেন। মাযের বিশাল আকারের স্তন দুটো রতনের শরীরে পিষে যেতে থাকে ভারী নধর স্তনের চাপ রতণকে কামার্ত করে তোলে বয়সকা মাযের মেয়েলি শরীরটাকে নিজের শরীরের সাথে মিশিয়ে দিতে থাকে। মাযের তলপেটের নরম অংশে রতনের দৃঢ় লিঙ্গটা ডলা খায়। দুহাতে ছেলের শরীরটা জড়িয়ে ধরে উত্তেজনায়ে মাযের শরীরটা থর থর করে কাপতে থাকে, ঠোঁট থেকে ঠোঁট যখন ঠোঁট আলাদা হয় নিভাদেবীর সারা শরীরে চুমু খাওয়ার আবেশ তখন রয়ে গেছে "উফ্ফ মনে হলো আমার সারা শরীর অবশ হয়ে আসবে তোকে ছাড়তেই ইচ্ছা করছিল না মনে হচ্ছিল ওই অবস্থায় বলি আমাকে ব্লাউজ ব্রা খুলে বিছানায় নিয়ে চল আমার ভেতরটা ভিজে উঠেছে তোর ভালোবাসা পাবার জন্য" রতন: "কী বলছিলে? আমি কী করি?" "ইস্স জানে না জানো? যেটা সব সময়ে করিস আমার ভেতরে নিজের মোটা রডটা ঢোকাবে আর জোরে জোরে মাযের নরম শরীরটার ভেতরে পিসবে আর দু হাতে মাযের বড় দুদু দুটো ধরে চুষে চুষে আদর করবে মা

মাথাটা বুকের মধ্যে নিয়ে জওয়ান ছেলেকে আদর করে দেবে আর শরীরটাকে আরামে আরামে ভরিয়ে দেবে" রতন পটাপট মাযের ব্লাউজ এর বোতাম গুলো খুলে ফেলে নিভাদেবীর গা থেকে সুন্দর মেয়েলি সুবাস বেরতে থাকে নিভা ব্লাউজ খুলে ফেলেন টাইট কালো ব্রেশিয়ারের ভেতর থেকে চল্লিশ সাইজের বিশাল গোলাকার স্তন দুটো ফেটে বেরিয়ে আস্তে চায় রতন বয়সকা মাযের বৃহত্‍ স্তনের খাঞ্জে ঠোঁট নামিয়ে চুমু খায়। ছেলে দু হাতে মাযের মেয়েলি শরীরটা জড়িয়ে ধরে, ছেলের মাথাটা নিজের বুকের গভীর খাঞ্জে চেপেধরে পরম স্নেহে আদর করতে থাকেন "উমম আমার সোনাটা আমার ডাকাতছেলে, মা কে একরাত কাছে পায়নি তাই ছট ফট করছে কখন ব্রা ব্লাউজ খুলে মাযের দুদু চুসবে, এদিকে ব্রা ব্লাউজ খুলে যে ছেলেকে কোলের কাছে নিয়ে ইচ্ছে মতো পরস্পরকে আদর করব নিশ্চিন্তে শোবো তার উপায় নেই হোটেলের লোকটা খাবারটা এখনো দিয়ে গেল না, নিজের ব্রা সমেত বিশাল স্তনের খাঞ্জে মুখ ঘোষতে থাকা ছেলের মাথাটা আলতো করে তুলে মনোমোহিনী স্বরে বলে ওঠেন "খাবার তো দিতে এল না" রতন: তোমার এততো বড়ো দুদু খেয়ে পেট ভরে নেবো, নিভা: "অসভ্য একবার ব্লাউজ খোলা অবস্থায় মা কে পেলে ছেলে আর কিছু চায় না" দরজায় আওয়াজ হয় নিভা দেবী পাতলা শিফন শাড়িতে ব্রা সমেত ভরাট স্তনের পাহাড় দুটো ঢেকে নেন। উনার পাতলা শাড়ির নিচে শুধু ব্রা ছাড়া যে কিছু পড়া নেই সেটা রতনের চোখের দৃষ্টিতে সহজেই বুঝতে পারেন। রতনের চোখ মাযের শাড়িতে ঢাকা ব্রা ফেটে বেরিয়ে আসা বর্তুলাকার মাংসল জোড়া স্তন দুটোর ওপর কামার্ত দৃষ্টিতে স্থির হয়ে আছে রতনের প্রতি মায়া হয় ইস্স কাল রাত থেকে ছেলেটা ছটফট করছে কখন মাযের দুদু চুসবে মা কে বিছানায় নিয়ে গিয়ে ব্যাটাছেলের সোহাগ জানাবে মাযের পুরুষ্টু মেয়েলি শরীরটাকে নিজের শরীরের নিচে চেপে ধরে ওইসব করবে বেচারী সবে জড়িয়ে মাযের নরম শরীরটাকে বউয়ের মতো সুখ নিতে শুরু করেছিলো আর তখনই দরজায় আওয়াজ। উনি পাকা রতি অভিজ্ঞা মেয়েছেলে