শুধু তোমাকে চাই বার বার Part

PUBLIC BETA

Note: You can change font size, font face, and turn on dark mode by clicking the "A" icon tab in the Story Info Box.

You can temporarily switch back to a Classic Literotica® experience during our ongoing public Beta testing. Please consider leaving feedback on issues you experience or suggest improvements.

Click here

দুটোয় হাত বুলিয়ে আদর করতে, সেও তো একটা মেয়েছেলের শরীর। কামার্ত ছেলের শরীরটাকে শান্ত করতে চেয়ে প্রথমে ভেবে ছিলাম ব্লাউজটা খুলে দিলে কী আর করতে পারে মাযের বিশাল দুদু দু হাতে ধরে একটু আধটু টেপা টেপি করবে ব্যাটাছেলেরা যা করে আর কী, বড় বোঁটায ঠোঁট বসিয়ে দুদু চুসবে, ঘরের মধ্যে ছেলেকে এটা করতে দিলে কেউ জানতেও পারবে না কিন্তু ব্লাউজ খোলা অবস্থায় আমাকে দেখে তুই আমাকে বিছানায় পাবার জন্য এইরকম পাগল হয়ে উঠবি ভাবতেই পারিনি। আমাকে দু হাতে জড়িয়ে ধরে আমার দুদুতে মুখ দিয়ে কয়েক মুহূর্তের মধ্যে আমার সারা শরীর অবশ করে দিলি, আমার ভেতরে রসের বন্যা বয়ে গেল, কিছুক্ষণের মধ্যে মনে হলো অন্তত আজ তোকে আমার শরীরের ভিতরে একবার না নিলে আমি নিজেও থাকতে পারব না। কখন যে তোকে জড়িয়ে ধরে তোর সাথে বিছানায় চলে এসেছি জানিই না। বোধ হলো তখন যখন তুই দস্যুর মত আমার গর্তের ভেতরে তোর ওই মোটা রডটা ঢুকিয়ে আমাকে ভালবাসছিস আমার দুধের বড় বোঁটায মুখ দিয়ে প্রচণ্ড জোরে দুদু চূষছিস বুঝতেই পারলাম আজ তুই আমাকে জড়িয়ে ধরে তোর বিচির রস খালি করেই ছারবি, ইস্স কী জোরে জোরে আমার দুদু টিপে ধরে চুষছিলি মনে আছে? মনে মনে ভাবলাম বেচারী কতদিন মাযের বড়ো বড়ো সাইজের বোম্বাইয়া দুদু জোড়া চাতক পাখির মতো দেখে দেখে বয়সকা মাযের মেয়েলি শরীরটা বিছানায় পাবার জন্য ছটফট করেছে, মনে মনে ভেবেছে কবে মাযের কোমর ধরে ব্লাউজ ব্রা ছাড়া অবস্থায় মাযের ভারী দুধের পাহাড়ে মুখ ডুবিয়ে বয়সকা মাযের দুদুর স্বাদ নেবে তাই আজ ওর মনের ইচ্ছা মিটিয়ে দিই, ওকে আমার মেয়েলি শরীরের সুখে ভরিয়ে দিই। ভেবেছিলাম একবার রস ঢালতে দিলে বয়সকা মাযের শরীরের প্রতি আকর্ষণ কেটে যাবে" কথাটা বলে রতনের চুলের জঙ্গলে ঘেরা শিথিল লিঙ্গটার চারপাশে হাত বোলান ছেলের ঠোঁটে মিষ্টি করে চুমু খান। রতন মাযের ফর্সা স্তনের বড়ো খয়েরি বোঁটায জিভ বোলায় "তারপর কী দেখলে? ঘরের ভেতর ছেলে একলা পেলেই মাযের শরীরটা জড়িয়ে ধরে সব সময় ব্রা ব্লাউজ সমেত বড়কা দুদু টিপে ধরে চটকায় আদর করে মাযের টসটসে ঠোঁটে ঠোঁট বসিয়ে বউয়ের মতো ভালোবাসতে শুরু করে। জওয়ান ছেলের ঘরের ভেতর এই দুষ্টুমিটা তোমারও ভাল লাগতে শুরু

করলো, প্রথমে ভেতরে ব্রেশিয়ারটা পড়া বন্ধ্য করলে তারপরে তো জড়িয়ে ধরে দুদূতে মুখ ঘোষতে শুরু করলেই ব্লাউজ এর দুটো বোতাম আলগা করে দিয়ে কপট রাগের ভান করে বলতে "উমম মাকে কাছে পেলেই মাযের বড়ো দুদু দুটো চূষতে দিতে হবে দস্যু ছেলের জন্য ঘরে ব্রা পড়া তো ছেড়েই দিয়েছি, ব্লাউজ পরেও থাকার উপায় নেই"। "অসভ্য ছেলে যখন তখন মন চাইতো, দুদু চূষতে চূষতে মাযের বড়ো চুচি টিপতে টিপতে বিছানায় চেপে ধরে আমার শরীরের ভেতরে তোর ওই মোটা জিনিসটা ঢুকিয়ে ভালবাসতিস। মাযের নরম শরীরের স্বাদ পেয়ে ছেলে আমার রক্ত খাওয়া বাঘ হয়ে উঠল, প্রতি রাতে ব্লাউজ খুলতে না খুলতে মাযের ভীষণবড় দুদু দুটোর উপর ঝাপিয়ে পড়ে দুদু চোষাচুষি শুরু করে দেয়"।রতন দুহাতে মাযের আদুল শরীরটা জড়িয়ে ধরে বুকের ওপর টেনে নেয় "কী করবো এরকম ব্লাউজ ফাটান সেক্সি ঝুলন্ত দুদুওলা মাযের আদর পেলে কোন ছেলে সেই বয়সকা মাযের শরীরের স্বাদ না নিয়ে থাকতে পারবে? মাযের হাত টা ছেলের মোটা লিঙ্গে ভালোবাসার মোচড় দিয়ে বলে "উমম অসভ্য কোথাকার ভেতরে বন্যার মতো ভাসিয়ে দিয়েছে"। রতন চোখ বন্ধ্য করেই টের পায় মাযের নরম আঙুল গুলো ওর লিঙ্গের চারপাশে ঘুরে বিচির চামরায় আদর করে চলেছে "একটু ঘুমিয়ে নে"। শায়াটা কোমরের উপর তুলে নিয়ে ছেলের শরীরটা বৌয়ের মতো জড়িয়ে ধরে শোন। দীর্ঘ রমনের ক্লান্তিতে দুজনের চোখে ঘুম নেমে আসে।

বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যে দুজনে অনুষ্ঠান বাড়ি পৌছে গেলেন। রতন মাএর শরীরের থেকে চোখ সরাতে পারছিলনা। শ্লীভলেস ব্লাউজ আর পাতলা কালো শিফন শাড়িতে নিভাদেবীর বৃহত্‍ মাংসল স্তনভার দুটো ব্লাউজ ব্রার বাঁধন ছিড়ে উথলে উঠেছে শাড়িতে জড়ানো ভারী পাচ্ছা দুটো যে কোনো ব্যাটাছেলের শরীর গরম করার জন্য যথেষ্ট। গাড়িতে দুজন পাশাপাশি বসে আসার সময় রতন ড্রাইভারকে এড়িয়ে মাযের

লিপস্টিক দেওয়া ঠোঁটে চুমু খেয়ে নিচু স্বরে বলে "আজকে তোমায় যা লাগছে ইচ্ছে করছে গাড়িতেই চেপে ধরে লাগিয়ে দিই" "উমম অসভ্য দুপুরে অতক্ষ্মণ আমার ভেতরে ভাসিয়ে দিয়েও আশ মেটেনি? আমার দুধ দুটো এখনো টন টন করছে। রাতে আবার তোর কাছে শুতে হবে ভাবলেই ভয় করছে" নিভাদেবী কপট ভয়ের ভান করেন। একটা হাত পিঠের পেছন থেকে জড়িয়ে ধরে বগলের তলা দিয়ে ব্রা ব্লাউজ সমেত বয়সকা মায়ের ভারী স্তন আলতো করে চাপ দিয়ে ফিস ফিস করে বলে "কী করবে এরকম সেক্সি ফিগার নিয়ে ঘুরে বেড়ালে বিছানায় ব্যাটাছেলেরা আদর করার সময় একটু আধটু ব্যাথা তো সইতেই হবে"। নিভাদেবী ছেলের দিকে তাকিয়ে রাগের ভান করে বলেন "উমম দস্যু কোথাকার! দু ঘণ্টা ধরে আমার দুদু চুসেছিস আর অতখন ধরে আমার ভেতর তোরটা ঢুকিয়ে আদর করেছিস, আমি ছাড়া অন্য কেউ তোর এই পাগলের খিদে মেটাতে পারতো না"। কানের কাছে মুখ নিয়ে এসে রতন বলে "এই জন্য তো অন্য কারোর কথা ভাবি না, তোমাকে বিছানায় পেলে যেরকম উত্তেজিত হয়ে উঠি আর কাউকে দেখলে এত গরম হই না। তুমি আমার কমবয়সের গোপন প্রেম তোমার ভারী বুকের ওপর থেকে শাড়ির আঁচল খসে পড়া গভীর খাঁজ প্রথম দেখার পরই মনে হয়েছিল একে আমাকে বিছানায় পেতেই হবে, এর দুদূতে ঠোঁট না বসাতে পারলে আমার তৃপ্তি হবে না। একটা জিনিস ভেবে নিশ্চিন্ত ছিলাম ঘরের মধ্যে নিজের মাযের শরীরটা জড়িয়ে ধরে মাযের এততো বড়ো বোম্বাইয়া দুদু টেপা টেপি করলে কেউ জানতেও পারবে না এমন কী মাযের সাথে সারারাত বিছানায় শুলেও অসুবিধা নেই। তখনই ঠিক করলাম আমার নিজের বয়সকা মাইই হবে আমার প্রেমিকা। যেভাবেই হোক মাযের অততো বড় দুদূতে মুখ দিয়ে মাযের দুদুর ভেতরে জমা সব মধু আমি খাবো ঘরের ভিতর মাযের শরীরটা জড়িয়ে ধরে শাড়িতে ঢাকা অবস্থায দুদূতে মুখ বার বার ঘোষতে থাকলে ক্রমাগত ব্লাউজ ব্রা খোলবার জন্য অনুরোধ করলে নিশ্চিত ছিলাম তুমি না বলতে পারতে না"। "ইস্স, তোর মনে আছে? প্রথম যেদিন আমাকে জড়িয়ে ধরে ঠোঁটে ঠোঁট বসিয়ে চুমু খেলি আর একটা হাত আমার শাড়ির তলা দিয়ে আমার বড়ো দুদুটা টিপে ধরলি আমি তো কেঁপে উঠেছিলাম কাপুনি থামতেই চায় না শুধু মনে হচ্ছে একবার দুদু যখন টিপে ধরেছে

তখন হাতের সুখ আর ঠোঁটের তৃষ্ণা না মিটিয়ে ছাড়বে না তুই দস্যুর মতো আমার দুদু ধরে টেপা শুরু করেছিস আমার মুখ দিয়ে শুধু উ উ আওয়াজ বেরচ্ছে প্রতিবার আলতো করে দুদু মোচড় দিচ্ছিস আমার শরীরটা শির শির করে উঠছে আর অবশ হয়ে আসছে কাতরাতে কাতরাতে বললাম "উমম দুষ্টু ছেলে, মাযের দুদু এভাবে ধরে টিপতে নেই সোনা লোকে জানলে কী বলবে?" তুই আমার ব্লাউজ ব্রেশিয়ার সমেত বড় দুধে মুখ ডুবিয়ে ঘষা ঘষি করছিস আর ফিস ফিস করে বলছিস "মামনি তোমার এততোবড়ো চুচি দুটোয় মুখ ঘোষতে কী ভীষণ ভালো লাগছে স্পঞ্জ এর মতো দুধে ভর্তি হয়ে আছে মুখ ওঠালেই ফুলে উঠছে বুঝলাম তুই ব্লাউজ ব্রা খুলিয়ে ছারবি মাযের বড়ো দুদুর স্বাদ নেবার ব্যাপারটা তোকে ক্ষেপিয়ে তুলেছে সবে তুই তখন মাযের দুদু টেপার স্বাদ পেয়েছিস আমাকে আরও জড়িয়ে ধরে বললি "মাম ব্লাউজ টা খোলো, কত দিন চেয়েছি তোমার এততো বড়ো বড়ো দুধ দুটো মন ভরে দেখবো কতদিন স্ব্প্ন দেখেছি তুমি ব্রা খুলছো আর আমি পেছন থেকে তোমায় জড়িয়ে ধরে তোমার দুদু ধরে আদর করছি তোমার নরম লদলদে পাচ্ছার খাঞ্জে আমারটা ঘষে তোমায় খুব ভালবাসছি উফ্ফ তোমার চল্লিশ সাইজের বাতাপী লেবু দুটো খোলা দেখবো তোমার দুদু বোঁটা চুষবো ভাবতেই আমার যন্তরটা কেমন খাড়া হয়ে উঠেছে দেখো, আজ আমায় না বোলো না আজ তোমার দুদূ না চুষে আমি ছারবো না" বুঝতে পেরেছিলাম তুই আমার দুদূতে মুখ ঘষতে ঘষতে এত উত্তেজিত হয়ে উঠেছিস যে আজ নিজের মাযের বিশাল দুদু স্বাদ না নিয়ে ছারবি না ইস্স কী হবে? মনে মনে কল্পনা করতে লাগলাম তুই আমাকে জড়িয়ে আমার দুধের বোঁটাটা বার বার মুখে পুরে নিয়ে চূষছিস আর থেকে থেকে বলছিস মামনি তোমার এত্ত বড়ো বড়ো দুধ দুটো চূষতে কী ভীষণ ভাল লাগছে তোমার দুদু ভরা মধু। আমি বললাম "এই দুষ্টু এতো বড়ো জওয়ান ছেলের সামনে ব্রা ব্লাউজ খুলে দাড়াতে পারব না আমার লজ্জ্বা করবে, আমার দুদুর যা ভীষণ বড় বড়ো সাইজের, স্নান করার সময় এত্ত বড়ো সাইজের মেনা দুটো দেখলে নিজেরই কেমন সঙ্কোচ হয়" তুই তো তখন এক্কেবারে নাছোড়, ব্লাউজ এর পিঠের দিকে হাত ঢুকিয়ে ব্রার হুক টা আলগা করে

দিয়েছিস বললি "আজকে আমি তোমার বড়ো দুদু দুটো চুষেই ছারবো" বুঝতেই পারলাম ছেলে আজ আমাকে খাবেই, চেচিয়ে কাউকে বলাও যাবে না ঘরের ভেতর জওয়ান ছেলে মা কে জড়িয়ে ধরে বয়সকা মাযের দুদু টিপছে। বাধা দিলে মাযের মেয়েলি শরীরের স্বাদ পাওয়া জওয়ান ছেলে পিঠের দিকে হাত ঢুকিয়ে ব্রেশিয়ারের হুক খুলেছে ব্লাউজটাও টেনে খুলে ফেলবে। সত্যি কথা বলতে কী ভাবলাম, ঘরের ভেতর ছেলে যদি আমার বড়ো দুধ দুটোয় সরাসরি মুখ দেয় আমার তাতে কী এসে যাবে? বরং অনেকদিন পর কোনো ব্যাটাছেলে আমার দুদু চুসবে ভালই লাগবে, তবে একবার বুকে মুখ দিয়ে মাযের বড়োদুদু চোষার পর বয়সকা মাযের শরীরের ভেতরে ঢোকাতে চাইলে দুই থাইয়ের মাঝে ব্যাটাছেলের আরাম চাইলে তখন না করব কী করে? জওয়ান ছেলে একবার মাযের খোলা চল্লিশ সাইজের ঝুলন্ত দুদুর স্বাদ পেলে মাযের মেয়েলি নধর শরীরের তলার স্বাদ না নিয়ে ছাড়বে না। দেখলাম, এখন পেছনে আর যাবার রাস্তা নেই যা হয় তা হবে, আজ ছেলে যদি থাকতে না পেরে নিজের মাযের শরীরের স্বাদ চায় তাই দেবো। ছেলেকে বিছানায় ইচ্ছাটা সুড়সুড়ি দিয়ে উঠল আমার ওখানে রস কাটতে লাগলো। আরাম তো আমিও পাবো। দরজা বন্ধ্য ঘরে ছেলেকে আমার শরীরের সাথে জড়িয়ে ধরে যাই করি কেউ জানতে পারবে না। মনটা কে শান্ত করে ঠিক করলাম, দুজনে দুঘরে শুয়ে ছটফট করার চেয়ে এক বিছানায় পরস্পরকে ভালবাসবো ছেলে মাযের দুদূতে মুখ দিয়ে ব্যাটাছেলের তেষটা মেটাবে আমিও জওয়ান ছেলের গরম বীর্যের স্বাদ পাবো অথচ জানজানির ভয় থাকবে না। তারপর ব্লাউজ শাড়ি সব খুলে শুধু শায়াটা দিয়ে বুক দুটো ঢেকে তোর কাছে এলাম তুই আমাকে দুহাতের মধ্যে জড়িয়ে ধরে উফ্ফ কী আদর না করতে শুরু করলি এতদিন দূর থেকে যে বয়সকা মাযের পুরুষ্টু শরীরটা দেখে ছটফট করতিষ সেই মা কে ব্রা ব্লাউজ ছাড়া শুধু শায়া জড়ানো অবস্থায় কাছে পেয়ে বুঝে উঠতে পারছিলিনা

কী করবি? মাযের শায়াতে ঢাকা দুদু খাবি? না মাযের মেয়েলি পাচ্ছায় হাত বুলিয়ে চটকা চটকি করে আদর করবি আমি তো তোকে সামলাতে চেষ্টা করছিলাম এই বলে "উমম আমার দুষ্টু সোনা বন্ধ্য দরজার ভেতরে সব খুলে শুধু শায়া পড়ে তোর কাছে যখন এসেছি তখন মা তোকে বিছানায় জড়িয়ে ধরে সব সুখ দেবে, আজ আমি তোর হবো তোকে আমার কাছে নিয়ে যেভাবে চাস সেভাবে আরাম দেবো। এতদিন আমাকে মনে মনে যেভাবে ভালবাসবার জন্য ছট ফট করেছিস আজ তোর সব জ্বালা মিটিয়ে দেবো শুধু কথা দিবি তোর আর আমার ব্যাপারটা কারোর সাথে আলোচনাও করবি না, আর কারোর সামনে এমন কিছু করবি না যাতে কেউ বুঝতে পারে ঘরের ভেতর তুই বয়সকা মা কে জড়িয়ে ধরে বউয়ের মতো ব্রা ব্লাউজ খুলিয়ে মাযের মেয়েলি শরীরের স্বাদ নিস"।"এটা তুমি না বললেও তাই হতো, তুমি প্রতি রাতে আমার কাছে শোও সেটা আর কেউ জানতে পেরেছে? রতন প্রশ্ন করে আমি কী এতটাই বোকা ঘরের ভেতর তোমার মতো এত সেক্সি মামনিকে কোলের কাছে পাওয়া, এততো বড়োদুদুওলা মাযের দুদূতে মুখ দিয়ে চোষা, মনের সুখে সারারাত চুচি টেপাটেপি করা আর যতবার যতক্ষণ ইচ্ছা ব্যাটাছেলের খিদে মেটাবার সুযোগটা হাতছাড়া করে দেবো? তুমি আমার দুদুমনি, বিছানায় তোমার মতো করে বুকের মধ্যে জড়িয়ে ধরে দুদু চোষাতে, চোষাতে নিজের মধ্যে ঢুকিয়ে নিয়ে এতো আরাম কেউ দিতে পারবে না কেউ না" রতনের কথায় আকুতি ফুটে ওঠে। নিভাদেবী রতনের ভালবাসায় ভেতরটা উত্তাল হয়ে ওঠে সামনে বসা ড্রাইভারের কথা ভুলে গিয়ে রতনের ঠোঁটে ঠোঁট বসিয়ে সুন্দর করে চুমু খেয়ে বলেন "আমার ছেলেকে প্রতি রাতে আমার শরীরের ভেতরে নিয়ে সুখ দেবো যতদিন সে আমাকে বিছানায় জড়িয়ে ধরে ভালোবাসতে চাইবে। ছেলে যে মাযের ব্লাউজ ব্রেশিয়ার ছাড়া শুধু শাড়িতে জড়ানো মেয়েলি শরীরটা দেখলে মা কে পাবার জন্য ছটফট কর ওঠে সেটা তো মা সব চেয়ে ভাল বোঝে। তাইতো বিছানায় আমার দুষ্টু সোনার যতক্ষণ মন চায় আমি না করি না সেটা তো তুই ভালই জানিস" রতন মাযের ফর্সা গালে চুমু খায় "উমম আমার দুষ্টুটা আমাকে কাছে পেলেই ভালোবাসতে চায়" কথা বলতে বলতে ওর অনুষ্ঠান বাড়িতে পৌঁছে যায়। ও আগে আগে ঢোকে দূর সম্পর্কের কাকা মাযের হাত ধরে

বলে "বৌদি এখনো তুমি মাইরি আগের মতই আছো তোমাকে দেখে আবার প্রেমে পড়তে ইচ্ছে করছে" নিভাদেবী কপট রাগের ভান করে বলেন "বয়স হলেও একটুও বদলাও নি, মারবো এক থাপ্পড়, অসভ্য কোথাকার সামনে ছেলে রয়েছে না? "কী করবো আমাদের বউ গুলো বুড়িয়ে গেছে তোমার মত এত টস টসে নেই কত দিন তো দাদা নেই দেওরকে একটু আধটু কাছে আসার সুযোগ দাও" নিভাদেবী ব্যাপারটা উপভোগ করেন শাড়িতে ঢাকা স্তনভারের আলতো ছোয়া দিয়ে প্রশ্রয়ের সুরে বলেন "বউয়ের পারমিশন নিয়ে এস পুষিয়ে দেবো" কথাটা বলে দুষ্টুমির হাসি ছুড়ে দেন। দেওর কেশব তাতেই মুগ্ধ, বুঝতে পারেন। খাওয়া দাওয়ার সাথে কিছু ড্রিংক্স এর ব্যবস্থা ছিল। সবার অনুরোধে তিন পেগ নিলেন কেশব সারাক্ষণ বৌদির পাশাপাশি ঘুর ঘুর করছিল বউ আসেনি তাই লাগাম ছাড়া। একবার ঘরের কোণে নিয়ে গিয়ে জড়িয়ে ধরলো 'বৌদি তোমার মতো কাউকে পেলে এখনো দুবার ডিস্চার্জ করতে পারি" নিভার ভালই নেশার মতো লাগছিল, কেশবকে উস্কে দেবার লোভটা সামলাতে পারলেন না আলতো করে গালে চুমু খেয়ে বলেন "উমম দুষ্টু আমার দুদুর ওপর থেকে হাত সরাও এত আমাকে কাছে পাবার ইচ্ছা তাহলে মাঝে মাঝে দেখা করোনা কেন? এক বিছানায় না যেতে পারি তোমার ব্যাটাছেলের জিনিসটা হাতে নিয়ে আদর করে গরমটা কমিয়ে দিতে পারি" কেশব উত্তেজনায় নিভাদেবীর স্তনে হাতের থাবা চেপে ধরে বৌদি তোমাকে শুধু ব্রা পড়া অবস্থায় দেখলেই আমার মাল পড়ে যাবে" "উমম আস্তে অত জোরে টিপে ধোরো না লাগছে তো, দুষ্টুমি করে না ছেলে এসে পড়তে পারে" "বৌদি তুমি একা এলেনা কেন?" কেসবের গলায় আকুতি "ইস্স ছেলে আমাকে একা ছাড়বে না" "যদি তোমার ছেলে হতে পারতাম" "ও মাহ অসভ্য! ছেলে হলে আমাকে জড়িয়ে ধরে দুদূতে হাত দিয়ে আদর করতে নাকি? নেশা একটু বেশি হয়ে গেছে তোমার রাতও হয়েছে আমাদের হোটেলে ফিরতে হবে" কথাটা বলেই নিভাদেবীর মনে হল হোটেলের ঘরের দরজা বন্ধ্য হবে ব্যাস আর পায় কে বয়সকা মাযের মেয়েলি শরীরটা দুহাতে জড়িয়ে ধরে রতনের দুষ্টুমি শুরু হবে ছেলেও দু তিন পেগ খেয়েছে হোটেলের ঘরে মাযের চল্লিশ সাইজের দুদূতে মুখ না দিয়ে ছাড়বে না ব্লাউজ খোলার পর ব্রা ফেটে বেরিয়ে আসা প্রকাণ্ড স্তনজোড়া দু হাতে ঢাকার ভান

করে যদি রাগানোর জন্য বলেন "আজ রাতে আমার দুদু কাউকে খেতে দেবোনা" রতন প্রথমে অবাক হবে আর যেই জানতে পারবে মা মজা করছে দস্যুর মতো জড়িয়ে ধরে মাযের ব্রায়ের হুকটা খুলে দিয়ে দুদুতে মুখ ঘোষবে কথাটা ভেবে মনে মনে হেসে ফেলেন। কেশব কোনও দিন জানতে পারবে না নিভাদেবী নিজের শরীরের আগুন কমাবার রাস্তা খুঁজে নিয়েছেন, প্রতি রাতে ছেলের সাথে শরীরী আদিম খেলায় মেতে ওঠেন ঘরের মধ্যে বয়সকা মাযের যৌন কাতর আহবানে ছেলের উদ্দাম সাড়া দেওয়া দেখলে যে কোনো লোকের শরীর গরম হয়ে উঠতে বাধ্য। মাযের নধর পুরুষ্টু শরীরটা জড়িয়ে ধরে শাড়ি জড়ানো নরম তলপেটে রতনের পৌরুষটা পাজামা সমেত বার বার কামার্ত ছোবল মারতে থাকে সারা শরীরটা শির শির করতে থাকে ফিস ফিস করে ছেলের রোমশ বুকে মুখ ঘোষতে ঘোষতে সোহাগী গলায় বলতে থাকেন "উমম দুষ্টু মাযের শরীরটা পাবার জন্য তর সইছে না বুঝি? ছেলের একটা হাতের থাবা মনের সুখে শাড়ির নিচে ব্রা ব্লাউজ সমেত ভীষণবড়ো স্তন মর্দন করে চলেছে। কথাটা ভাবতেই যৌন উত্তেজনা অনুভব করেন। দুপুর বেলাই ছেলে হোটেলের ঘরে মাযের নগ্ন মেয়েলি শরীরটাকে কী ঠাসাই না ঠেসেছে দুটো ঝুলন্ত ভীষণবড় মেনা দুটোর সবটা মুখে পুরে চুসেছে কোনও জায়গা বাদ যায়নি। ছেলের দুধ চোষার পুরো আনন্দটা উপভোগ করেছেন মাঝে মাঝেই ছেলের মাথার চুলে বিলি কেটে আদর করতে করতে বলেছেন "দুষ্টু ছেলে মাযের দুদুর স্বাদ পেয়ে পাগল হয়ে উঠেছে"। একটু ঘুম ঘুম পাচ্ছে, আজকে শুধু বিছানায় শুয়ে ছেলেকে বুকের মধ্যে নিয়ে দু পা ফাঁক করে ছেলের শরীরটা জড়িয়ে ধরা তারপর রতন ঠিক ধীরে ধীরে রমনের সুখে ভরিয়ে দেবে সংগমের তীব্র সুখে কাতরাতে কাতরাতে যোনি ভিজিয়ে নিভাদেবী শুধু সঙ্গত করে যাবেন। দুজনে ওদের পাঠানো গাড়িতেই হোটেলে পৌছান।হোটেলের দরজা বন্ধ্য করে রতনের গলা জড়িয়ে ধরে মায়াবী হাসি হেসে বলেন "আরেকটু খেলে ভালই হতো কী বলিস?" রতনের বুকের সাথে নিভাদেবীর ভারী স্তনের পাহাড় দুটো চেপ্টে গেছে "আমিও তো ক পেগ খেয়েছি আমার ঠোঁটে ঠোঁট বসিয়ে চুষে নাও স্বাদ মিটে

যাবে"। "একদম নয়, দুষ্টু কোথাকার! ঠোঁটে ঠোঁট মিলাই আর আমাকে নেশায় চুর করে দিয়ে আবার দুপুরের মতো আমাকে বিছানায় নিয়ে গিয়ে তোর ওই মোটা পেনিসটা ঢুকিয়ে মনের সুখে আদর করার মতলব" কথাটা বলেই নিভাদেবী রতনের পাজামা সমেত জাঙ্গিয়া পড়া রতনের পুরুসাঙ্গটা হাতের মুঠোর মধ্যে নিয়ে কচলাতে থাকেন রতন মাযের কানের লতির নিচে আলতো চুমু খায় "মামনি তুমি কিন্তু আজ hot হয়ে আছো" হাত টা সরিয়ে নেন "ওহ মাহ ওটা তো আমার আদর করার জিনিস" "আমি কী না বলেছি? নিভাদেবী পাজামার দড়িটা খুলে দেন পাজামাটা নিচে পড়ে যায় হাঁটু গেড়ে বসে পড়েন জাঙ্গিয়া সমেত রতনের মৃদু শক্ত লিঙ্গটার মুণ্ডীতে আলতো কামড় দেন মাযের মাথাটা নিজের তলপেটের নিচে আদর করে চেপে ধরে দু হাতে ছেলের পাছাটা জড়িয়ে ধরে জাঙ্গিয়া সমেত রতনের মোটা লিঙ্গটায ঘন ঘন চুমু খেয়ে আদর করেন রতন কে অবাক করে দিয়ে কোমর থেকে টেনে জাঙ্গিয়াটা হাটুর নিচে আলতো করে নামিয়ে দিয়ে জওয়ান ছেলের লিঙ্গটার পুরুষালী গন্ধ্যটা নিতে থাকেন প্রাণ ভরে। মুণ্ডীটায় জিভ বুলিয়ে একটা বন্য স্বাদ শরীরটা রিমঝিম করতে থাকে। মেয়েদের সবচেয়ে নেশার জিনিসে মুখ দিয়ে শরীরটা দুলতে থাকে লিঙ্গের পুরো স্বাদ নেন মাথাটা তুলে বলেন "এটার চেয়ে নেশা অন্য আর কিছুতে নেই" "তুমি কী চাও" বয়সকা মাযের মুখটা নিজের গোপন জঙ্গলে ঘেরা শক্ত হয়ে ওঠা লিঙ্গে চেপে ধরে মাথায় হাত বুলিয়ে আদর করে দেয় নীভাদেবী কামার্ত ভাবে ছেলের পুরুষাঙ্গটার চারপাশে জিভ বুলতে থাকেন চুল সমেত ঝুলন্ত বীচি দুটোয় বার বার চুমু খেতে থাকেন মনে হয় যেন কত দিন বাদে ব্যাটাছেলের খোলা জিনিসপত্র মুখের সামনে পেয়ে কামনায় অস্থির হয়ে উঠেছেন। মনের সুখে রতনের লিঙ্গ আর অণ্ডকোষ এর স্বাদ নিতে থাকেন রতনের চোখ আবেশে বুজে আসে। নিভাদেবী নিপুণ ভাবে রতনের কামদন্ডটা লেহন করতে থাকেন রতনের থাই সমেত পাছাটা আরো মুখের কাছে চেপে ধরেন "উফ্ফ মামনি" রতন কাতরে ওঠে।বয়সকা মাযের আজকে বুঝি ব্যাটাছেলের গরম বীর্য খাবার ইচ্ছে চাগার দিয়েছে রতন পুরো লিঙ্গটা মাযের মুখের মধ্যে ঢুকিয়ে দেয় রতি অভিজ্ঞা বয়সকা মা ওকে অবাক করে অনায়াসে পুরোটা মুখে নিয়ে চূষতে

থাকে "মাম তুমি কী আমারটা খেতে চাইছ?" "তোরটা চূষতে খুব ইচ্ছা করছিলো, ব্যাটাছেলেরদেরটা মুখে নিতে কী যে ভীষণ ভালোলাগে মেয়েছেলে না হলে বুঝবিনা, দুষ্টু সোনা আজকে খাব না যেদিন তোর মন চাইবে আমায় বলবি আমি চুষে চুষে তোরটা ডিস্চার্জ করিয়ে দেবো। নিশ্চিন্তে আমার মুখের ভেতরে ঢেলে দিবি আমি তোর রস খেয়ে নেবো" নিভাদেবী রতনের বীচি দুটোয় চুমু খেয়ে উঠে দাড়ান রতন পাঞ্জাবিটা খুলে নেয় সম্পুর্ন নগ্ন রতনের ব্যাটাছেলের শরীরটা লোভীর মত দেখতে থাকেন তলপেটের নিচে জঙ্গলের মধ্যে মোটা কামদন্ডটা দুলতে দেখে সারা শরীর শির শির করতে থাকে রতন ধীরে সুস্থে মাযের কাছে আসে নিভাদেবী দু হাতে ছেলেকে বুকের মধ্যে জড়িয়ে ধরে কাপতে থাকা নিজের ঠোঁটটা ছেলের ঠোঁটে বসিয়ে চুমু খান তলপেটের নিচে ছেলের খাড়া লিঙ্গটা খোঁচা মেরে বয়সকা মাযের মেয়েলি শরীরটাকে বিছানায় নিশিধ্য প্রেমের আমন্ত্রন জানায় বলতে চায় "মামনি আমি তোমাকে আদর করার জন্য তৈরি ব্লাউজ ব্রা খোলো, ছেলে মাযের বিরাট সাইজের দুদু দুটো হাতের মধ্যে নিয়ে আদর করতে চায়। এক হাত ছেলের পিঠে জড়িয়ে ধরে রতনের ঠোঁটটা ঠোঁটের মধ্যে নিয়ে চূষতে থাকেন ডান হাত টা রতনের জঙ্গলে ঘেরা ঠাটানো লিঙ্গটা ধরে সস্নেহে টিপতে টিপতে আদর করে দেন।"মাম আমার সব কিছু খোলা আর তুমি সব পড়ে রয়েছ" "এত দিন তুই আমাকে করেছিস আজকে আমি তোর সাথে প্রেম কোরবো, ড্রিংক করে একটা অন্য রকম ভাল লাগছে তোর ব্যাটাছেলের শরীরটা একটু একটু করে স্বাদ নেবো" নিভাদেবীর নরম অঙ্গুলগুলো রতনের ভারী বীচি দুটো আলতো আরামদায়ক মোচড় দেয় রতন মাযের টস টসে লিপস্টিক রাঙানো ঠোঁটে চুমু খেতে খেতে বলে "তোমাকে এই কালো শাড়িতে ভীষণ সেক্সি লাগছে ব্লাউজ খুলে শুধু ব্রা পড়ে শাড়ি জড়িয়ে আমার সাথে শোবে চলো সারারাত তোমাকে জড়িয়ে ধরে আদর কোরবো" নিভাদেবী ব্লাউজটা খুলে ফেলেন ছেলের কথা মত পাতলা ফিন ফিনে কালো শাড়ির নিচে সাদা ব্রাটা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে ছেলের সামনে আসতেই রতন মাযের শাড়িতে ঢাকা ব্রা থেকে ঠেলে বেরিয়ে আসা বিশাল দুধের পাহাড় দুটোয চুমু খায় নিভাদেবী কামনা ভরা হাসি হাসেন বয়সকা মাযের কোমরটা জড়িয়ে ধরে মাযের

গালে চুমু খায় "তুমি এই বয়সেও কী সুন্দর কী ভীষণ সেক্সি, তোমাকে কাছে পেলেই আমার সারা শরীর ফুটতে থাকে অনুষ্ঠান বাড়িতে প্রত্যেকে আজ তোমার ভারী বড়োবুকের দিকে দেখছিলো আর আমি শুধু মনে হচ্ছিল এ শুধু আমার, এর রসালো ঠোঁট আমার, এর ব্লাউজ ফাটান দুদু আমার, এর সবটা আমার আর কারোর নয়। রতন শাড়ির ওপর থেকেই মাযের ব্রা সমেত ভীষণ বড়ো সাইজের দুদূতে মুখ ঘোষতে থাকে "উম্মহ আমার সোনা আমি তো তোরই তুই আমাকে বিছানায় পাবার সময় যে ভাবে পাগল হয়ে উঠিস তখন আমার মনে হয় তোকে আমার ভেতরে না পেলে আমি থাকতে পারবোনা। তুই আমার দুদূতে মুখ দিয়ে ব্যাটাছেলের খিদে মেটাবার সময় মাঝে মাঝে কামড়ে ধরিস ব্যথার চেয়ে বেশি আরাম লাগে মনে হয় আমার দুষ্টু ছেলেটা মাযের দুদু চূষতে কী ভীষণ ভালোবাসে যতক্ষণ মন চায় আমার দুদু চুশুক। এ কদিনে বুঝে গেছি আমার দুদু দুটো তোর নেশা ধরিয়ে দিয়েছে" নিভাদেবী ছেলের মাথাটা পরম স্নেহে নিজের স্তনের পাহাড়ে চেপে ধরেন।রতন ঘুরে গিয়ে পেছণ থেকে মাযের কোমরটা জড়িয়ে মাযের শাড়ি জড়ানো ভারী নরম নিতম্বে নিজের লিঙ্গটা চেপে ধরে হাতের থাবা দুটো মাযের শাড়িতে ঢাকা ব্রেশিয়ার সমেত বিরাট দুধের ভাণ্ডটায় হাত বোলাতে বোলাতে বলে "পেছন থেকেও তোমাকে জড়িয়ে ধরলে বেশ আরাম লাগে, এক দিন তোমায় সারারাত পেছণ থেকে নেবো এরকম ভাবে তোমাকে জড়িয়ে ধরে ঠাসতে বেশ ভাল লাগছে" অসভ্য! মাযের ভেতরে শরীরের সব সুখ নিয়ে নীবি? বৌয়ের কাছে নতুন কিছু লাগবে না? তুমি থাকতে আমার কোনও বউ লাগবে না, এরকম ভরাট পাচ্ছার সুখ গরম দুদুর স্বাদ তুমি ছাড়া কেউ দিতে পারবে না আর কিছুখন আগে মুখে নিয়ে যেভাবে চুসছিলে দুপুরে তোমার সাথে বিছানাযে অতখন জড়িয়ে ধরে আদর না করলে তোমার মুখের ভেতরে গল গল করে রস না বের করে থাকতে পারতাম না" নিভাদেবী দু হাতে জড়িয়ে ধরা ছেলের শক্ত লিঙ্গটায় নিজের ভারী পাচ্ছা চেপে ধরে দলতে থাকেন রতন মাযের মাংসল পাচ্ছার সম্পুর্ন আরামটা অনুভব করে রতন যত জোরে ঠাসতে থাকে নিভাদেবী অদ্ভুত ভাবে গংগাতে

থাকেন "উমম হ সোনা হ তুই যেভাবে আমায় পেছণ থেকে জড়িয়ে ধরে আদর করছিস সারা শরীরটা কেপে উঠছে এভাবে আমাকে জড়িয়ে ধরে বেশকিছুখন আমার পেছনে তোর ওটা ঘোষতে থাক উফ্ফ কী ভালো যে লাগছে কতদিন এভাবে আমাকে কোলের মধ্যে নিয়ে কেউ ঠাসাঠাসি করেনি"।রতন পেছণ থেকে বগলের তলা দিয়ে দু হাত ঢুকিয়ে ব্রা সমেত বিশাল চুচি দুটো বাসের হর্নের মতো টিপে ধরে মাযের শরীরটা আরও কোলের কাছে চেপে ধরে ফরসা নগ্ন কাঁধে চুমু খায় "উমম আমার শাড়ি আর শায়া পড়া না থাকলে তুই আমাকে পেছণ থেকেই দস্যুর মতো ... ইস ভাবতেই আমার শরীরটা শির শির করছে" কথাটা শেষ করার আগেই বুঝতে পারেন রতনের হাতের আঙুল গুলো মাযের ব্রার ফিতেটা আলগা করছে "এই দস্যু ছেলে দুপুরে অতখন দিয়েছি রাতে আমাকে আবার না পেলে হবে না? এই তো পেছণ থেকে শুধু ব্রা আর শাড়ি জড়িয়ে আমাকে নিজের কোলের মধ্যে চেপে ধরে আদর করছিস কী সুন্দর প্রেম প্রেম লাগছিল" মনে মনে ভাবেন নিজের ভারী মাংসল পাচ্ছায় রতনের শক্ত লিঙ্গের কঠিন চাপ সত্যি খুব ভাল লাগছিল। "রাত বাড়ছে প্রেমের তেজও বাড়বে প্রথমে তুমি তোমার শাড়ি খুলবে আমার খিদে বাড়বে, ব্রা আর শায়া পড়ে আমার বুকের মধ্যে এসে দু হাতে জড়িয়ে ধরে সোহাগ করবে। জওয়ান ছেলে যখন মাযের সাথে প্রেম করবে তখন সেটা একটু অন্য রকম শুরু হবে তাই না? মাযের যা বড়ো বড়ো সাইজের দুধ, ছেলে যে মাযের ব্রা টা খুলবার জন্য ছট ফট করবে সেটা তো জানো" "অসভ্য প্রতি রাতে মায়ের দুদু ঘন্টার পর ঘণ্টা খেয়েও ছেলের আশ মেটে না সবসময় মাযের ব্লাউজ ব্রা খুলবার জন্য হাত নিশ পিস করে, মাযের খোলা দুধে মুখ দেবার জন্য এত পাগল ছেলে আর একটাও নেই" "'এত্ত বড়ো বড়ো সলিড দুদু ওলা রুপসী মাও আর একটা আমি দেখিনি" "ইস্স অসভ্য" বুঝতে পারলেন রতন উনার ব্রায়ের ফিতে খুলে ফেলেছে "এইই এখানে না, দাড়িয়ে দাড়িয়ে অনেকক্ষণ হয়েছে এবার আমায় বিছানায় নিয়ে চল" "তর সইছে না বুঝি? এখনি আমাকে ভেতরে চাই?" "অসভ্য!" অভিমানের সুরে বলেন "দুপুরেই অতখন ধরে আমাকে বিছানায় ঠাপিয়েছিস, রাতে ড্রিংক করার পর তোকে খুব কাছে পেতে ইচ্ছা করলো..." কথাটা বলে পিঠের দিকে আলগা ব্রার টেপটা লাগানোর চেষ্টা করলেন